শাহাদাত বলেন, “সকাল থেকে বাকলিয়া, চকবাজার, লালখান বাজার, কাপাসগোলা, দামপাড়াসহ অনেক জায়গায় আমি ঘুরেছি। ১১টার মধ্যে অনেক জায়গায় ক্লিন হয়ে গেছে।
“আবার যখন ঘুরে আসছিলাম দেড়টার দিকে বেশিরভাগ জায়গায় কিন্তু ক্লিন করে ফেলেছে। ৬ টার মধ্যে ক্লিন করতে পেরেছি যারা কোরবানি দিয়েছেন, তারাও সবাই চট্টগ্রাম শহরকে সুন্দর রাখার জন্য পরিচ্ছন্ন কার্যক্রমের সাথে যুক্ত হয়েছেন।”
গত ২ জুন সিটি করপোরেশনের পরিচ্ছন্ন বিভাগের সঙ্গে এক সভায় মেয়র কোরবানির বর্জ্য অপসারণের জন্য বিকাল ৫টা সময় বেঁধে দেন।ঈদের দিন সকাল থেকেই পরিচ্ছন্নতা অভিযান তদারকিতে মাঠে থাকেন মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন। তিনি নগরীর বিভিন্ন এলাকা ঘুরে নগরবাসী ও পরিচ্ছন্নকর্মীদের আবর্জনা অপসারণ, রক্ত ধুয়ে দেওয়া এবং ব্লিচিং পাউডার ছিটানোর কাজ পর্যবেক্ষণ করেন।
ঈদের দিন ৮ ঘণ্টার মধ্যে বর্জ্য অপসারণ করতে নগর সংস্থার প্রায় ৪ হাজার ২০০ কর্মীর পাশাপাশি নগরীর ৪১টি ওয়ার্ডে মোট ৩৬৯টি গাড়ি বর্জ্য অপসারণে কাজ করছে।
পূর্বকোণ/আরআর