উপজেলার কধুরখীল ইউপি নির্বাচনে ২চেয়ারম্যান ও ৫সদস্য প্রার্থী মনোনয়ন প্রত্যাহার করে নিয়েছেন। গত (রবিবার) মনোনয়ন প্রত্যাহারের শেষ দিনে ইউপি চেয়ারম্যান প্রার্থী কধুরখীল ইউনিয়ন আ.লীগের যুগ্ম-আহবায়ক রাজীব চক্রবর্তী ও স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. মালেকুজ্জামান মনোনয়ন প্রত্যাহার করে নিয়েছেন। একইদিন সদস্য পদপ্রার্থী ৩নং ওয়ার্ডের শাহ আলম, ৪নং ওয়ার্ডের মো. রুবেল, ৫নং ওয়ার্ডের মো. লোকমান ও আবু বক্কর, ৭নং ওয়ার্ডের মো. মাঈনুদ্দীন মনোনয়ন প্রত্যাহার করে নিয়েছেন বলে জানিয়েছেন উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. নুরুল ইসলাম।

কধুরখীল ইউপি নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে মনোনয়নপত্র দাখিল করেছিলেন মোট পাঁচজন। দীর্ঘ ১৭বছর নির্বাচন না হওয়াতে ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি মো. ইদ্রিচ চেয়ারম্যান হলেও এ নির্বাচনে তিনি কিংবা বিএনপির ধানের শীষের কোনো প্রার্থী নেই। আওয়ামী লীগের নৌকার প্রার্থী হিসেবে দলীয় মনোনয়ন পেয়েছেন দক্ষিণ জেলা যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক শফিউল আজম শেফু। এছাড়া বর্তমানে মাঠে রয়েছেন আবু জাফর মো. মুছা ও রেজাউল করিম খোকন। এছাড়া ৯টি ওয়ার্ডে সদস্য পদে মনোনয়ন দাখিল করেছেন ৬০ জন প্রার্থী। এর মধ্যে যাছাই-বাছাইয়ে দুই প্রার্থীর মনোনয়ন বাতিল করে দেয় নির্বাচন কমিশন। প্রার্থীতা প্রত্যাহারের শেষ দিনে ৫ প্রার্থী প্রার্থীতা প্রত্যাহার করেছেন। বর্তমানে সদস্য পদে ৫৩ জন ও সংরক্ষিত মহিলা সদস্য পদে ১১জন প্রার্থী রয়েছেন।

উপজেলা নির্বাচন অফিস সূত্রে জানা গেছে, কধুরখীল ইউনিয়নে ৯টি ওয়ার্ডে ১০হাজার ৭শত ৯৫জন ভোটার রয়েছেন। এরমধ্যে ৫হাজার ৫শত ৫৩জন পুরুষ ও ৫হাজার ২শত ৪২জন মহিলা। ঘোষিত তপসিল অনুযায়ী ২৩ সেপ্টেম্বর প্রার্থীদের প্রতীক বরাদ্দ ও আগামী ১৪ অক্টোবর ইউনিয়নের ৯টি কেন্দ্রে ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।