চট্টগ্রাম বৃহষ্পতিবার, ১২ ডিসেম্বর, ২০২৪

সর্বশেষ:

সীতাকুণ্ডে ১৬ স্বর্ণের বারসহ আন্তর্জাতিক চোরাচালানকারী গ্রেপ্তার

সীতাকুণ্ড সংবাদদাতা

৯ অক্টোবর, ২০২২ | ১:১৩ পূর্বাহ্ণ

 

চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে অভিযান চালিয়ে ১৬টি স্বর্ণের বারসহ আন্তর্জাতিক স্বর্ণ চোরা চালানআন্তর্জাতিককারী চক্রের এক সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে ডিবি পুলিশ।

রবিবার (৮ অক্টোবর) দুপুরে উপজেলার কুমিরা এলাকাধীন ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের সোহাগ পরিবহনের একটি বাসে অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

গ্রেপ্তারকৃত ব্যক্তির নাম সুজন কান্তি দাশ (৩৮)। তিনি সাতকানিয়া উপজেলার ঢেমশা ইউপির ৯ নম্বর ওয়ার্ড উত্তর ঢেমশা গ্রামের মৃত নরেশ চন্দ্র দাশের পুত্র। এ বিষয়ে রাতে সীতাকুণ্ড থানায় একটি মামলা দায়ের হয়েছে।

থানায় দায়েরকৃত মামলা সূত্রে জানা যায়, রবিবার দুপুর আনুমানিক পৌনে ১টায় আন্তর্জাতিক স্বর্ণ চোরা চালানকারী চক্রের এক সদস্য বিপুল পরিমান স্বর্ণ নিয়ে সোহাগ পরিবহনের একটি বাসে চট্টগ্রামের দামপাড়া থেকে ঢাকা অভিমুখে যাচ্ছে বলে খবর জানা যায়। পরে বড় কুমিরাস্থ একটি কনভেনশন হলের সামনে অবস্থান নিয়ে চেক পোস্ট স্থাপন করা হয়। এক পর্যায়ে তাদের টার্গেটকৃত সোহাগ পরিবহনের বাসটি ঐ এলাকায় এসে পৌঁছালে তারা সেটিকে থামার সংকেত দেন। বাসটি থামলে পূর্বের তথ্য অনুযায়ী বাসের জে-৪ সিটে বসা যাত্রীকে তল্লাশী করা হয়। এক পর্যায়ে তিনি স্বর্ণ রাখার কথা স্বীকার করে তা কোথায় আছে দেখিয়ে দেন। পরে তার দুই পায়ের জুতো ভেতরে বিশেষ কায়দায় রাখা মোট ১৬টি স্বর্ণের বার উদ্ধার করা হয়। প্রতিটি বারের ওজন ১৮৬৬.১৬০ গ্রাম এবং দাম ৭ লক্ষ ২০ হাজার টাকা করে মোট এক কোটি ১৫ লক্ষ ২০ হাজার টাকা।

মামলায় ডিবি চট্টগ্রামের ওসি নুর আহমদ আরও জানান, ধরা পড়া পড়ার পর আসামি সুজন দাশ স্বীকার করেন যে এসব স্বর্ণ বিদেশ থেকে আমদানি করলেও এর বৈধ কোন কাগজপত্র নেই। অবৈধভাবে আমদানি করা এসব স্বর্ণ অধিক মূল্যে বিক্রির উদ্দেশ্যে তিনি ঢাকায় নিয়ে যাচ্ছিলেন। সরকারি শুল্ক ফাঁকি দিয়ে বিদেশ থেকে অবৈধভাবে এত স্বর্ণ আমদানি করায় রবিবার রাতে এ বিষয়ে তিনি সীতাকুণ্ড থানায় একটি মামলা দায়ের করেন।

জেলা বিশেষ শাখা (ডিবি) এর ওসি নুর আহমদ এবং এসআই তাজুল ইসলাম জানান, স্বর্ণগুলো আটকের পর সেগুলো আসল কিনা এবং এর কোন কাগজপত্র আছে কিনা তা যাচাই করতে বেশ কিছু সময় লেগে যাওয়ায় রবিবার গভীর রাতে তারা আসামিকে থানায় নিয়ে এসে মামলা দায়ের করেন।

সীতাকুণ্ড থানার ওসি (তদন্ত) সুমন বণিক জানান, ১৬টি স্বর্ণের বারসহ এক আসামিকে ডিবি পুলিশ সদস্যরা থানায় নিয়ে এসে তার বিরুদ্ধে স্বর্ণ চোরাচালানের অভিযোগে মামলা দায়ের করেছেন। সোমবার আসামিকে আদালতে প্রেরণ করা হবে।

পূর্বকোণ/সৌমিত্র/মামুন

চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে ১৬টি স্বর্ণের বারসহ আন্তর্জাতিক স্বর্ণ চোরাচালানকারী চক্রের এক সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে ডিবি পুলিশ।

রবিবার (৮ অক্টোবর) দুপুরে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিরায় সোহাগ পরিবহনের একটি বাস থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।

গ্রেপ্তার ব্যক্তির নাম সুজন কান্তি দাশ (৩৮)। তিনি সাতকানিয়া উপজেলার ঢেমশা ইউপির উত্তর ঢেমশা গ্রামের মৃত নরেশ চন্দ্র দাশের পুত্র। এ বিষয়ে রাতে সীতাকুণ্ড থানায় একটি মামলা দায়ের হয়েছে।

জানা যায়, রবিবার দুপুরে আন্তর্জাতিক স্বর্ণ চোরাচালানকারী চক্রের এক সদস্য বিপুল পরিমাণ স্বর্ণ নিয়ে সোহাগ পরিবহনের একটি বাসে চট্টগ্রামের দামপাড়া থেকে ঢাকা অভিমুখে যাচ্ছে বলে খবর পাওয়া যায়। পরে বড় কুমিরার একটি কনভেনশন হলের সামনে অবস্থান নিয়ে চেক পোস্ট স্থাপন করা হয়। এক পর্যায়ে তাদের টার্গেটকৃত সোহাগ পরিবহনের বাসটি ঐ এলাকায় এসে পৌঁছালে তারা সেটিকে থামার সংকেত দেন। বাসটি থামলে পূর্বের তথ্য অনুযায়ী বাসের জে-৪ সিটে বসা যাত্রীকে তল্লাশী করা হয়। এক পর্যায়ে তিনি স্বর্ণ রাখার কথা স্বীকার করে তা কোথায় আছে দেখিয়ে দেন। পরে তার দুই পায়ের জুতো ভেতরে বিশেষ কায়দায় রাখা মোট ১৬টি স্বর্ণের বার উদ্ধার করা হয়। প্রতিটি বারের ওজন ১৮৬৬.১৬০ গ্রাম এবং দাম ৭ লক্ষ ২০ হাজার টাকা করে মোট এক কোটি ১৫ লক্ষ ২০ হাজার টাকা।

ডিবি চট্টগ্রামের ওসি নুর আহমদ আরও জানান, ধরা পড়ার পর আসামি সুজন দাশ স্বীকার করেন যে এসব স্বর্ণ বিদেশ থেকে আমদানি করলেও এর বৈধ কোন কাগজপত্র নেই। অবৈধভাবে আমদানি করা এসব স্বর্ণ অধিক মূল্যে বিক্রির উদ্দেশ্যে তিনি ঢাকায় নিয়ে যাচ্ছিলেন। সরকারি শুল্ক ফাঁকি দিয়ে বিদেশ থেকে অবৈধভাবে এত স্বর্ণ আমদানি করায় রবিবার রাতে এ বিষয়ে তিনি সীতাকুণ্ড থানায় একটি মামলা দায়ের করেন।

ডিবির জেলা বিশেষ শাখার ওসি নুর আহমদ এবং এসআই তাজুল ইসলাম জানান, স্বর্ণগুলো আটকের পর সেগুলো আসল কিনা এবং এর কোন কাগজপত্র আছে কিনা তা যাচাই করতে বেশ কিছু সময় লেগে যায়। এজন্য রবিবার গভীর রাতে তারা আসামিকে থানায় নিয়ে এসে মামলা দায়ের করেন।

সীতাকুণ্ড থানার ওসি (তদন্ত) সুমন বণিক জানান, ১৬টি স্বর্ণের বারসহ এক আসামিকে ডিবি পুলিশ সদস্যরা থানায় নিয়ে আসে। পরে তার বিরুদ্ধে স্বর্ণ চোরাচালানের অভিযোগে মামলা দায়ের করেছেন। সোমবার আসামিকে আদালতে পাঠানো হবে।

পূর্বকোণ/সৌমিত্র/মামুন/এএইচ

শেয়ার করুন

সম্পর্কিত পোস্ট