পতেঙ্গা হালিশহরের সমুদ্র তীরবর্তী ভূমি উদ্ধার করে বে টার্মিনাল নির্মাণ বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার সরকারের একটি যুগান্তকারী পদক্ষেপ। এই টার্মিনাল নির্মাণের পর চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে কয়েকগুণ। প্রাথমিকভাবে ৯৫০ একর এলাকা নিয়ে গড়ে ওঠতে যাওয়া এই বে টার্মিনাল নির্মাণের ফলে বেশি ড্রাফটের আরও জাহাজ এখানে ঘোরানো ও নোঙ্গর করার সুযোগ সৃষ্টি হবে। জোয়ার ভাটার হিসাব না করেই জাহাজ ভীড়ানোর সুযোগ থাকায় পন্য ওঠা নামায় গতিশীলতা আসবে কয়েক গুন,খরচ কমে আসবে অনেকটাই। স্বাভাবিকভাবেই রপ্তাণি আয়ও বৃদ্ধি পাবে অনেক। তাই বে টার্মিনাল নির্মাণে বাংলাদেশের অর্থনীতিতে নতুন দিগন্ত উম্মোচিত হবে। বে টার্মিনাল পরিদর্শনকালে চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের মেয়র রেজাউল করিম চৌধুরী এসব কথা বলেন।
তিনি আরও বলেন, প্রয়োজনে আরো সম্প্রসারনের যথেষ্ট সুযোগ থাকায় বে টার্মিনাল হবে বর্তমান ও আগামীর বন্দর। যতদ্রুত সম্ভব বে টার্মিনালের কাজ সম্পন্ন করতে পারলে দেশের অর্থনীতির জন্য মঙ্গল বয়ে আসবে। এসময় উপস্থিত ছিলেন, মেয়রের একান্ত সচিব আবুল হাশেম ও উত্তর কাট্টলী ওয়ার্ডের কাউন্সিলর ড. নিছার উদ্দিন আহমেদ মঞ্জু।
পূর্বকোণ / আরআর/পারভেজ