চট্টগ্রাম শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল, ২০২৪

সর্বশেষ:

গোলাপি চ্যালেঞ্জ নিয়ে মুমিনুল-কোহলি

১৮ নভেম্বর, ২০১৯ | ১:৪০ পূর্বাহ্ণ

তিনদিনেই শেষ ইন্দোর টেস্ট। যে দুইদিন আরও খেলা হওয়ার কথা ছিল, সময়টা এখন গোলাপি বলের পেছনে ব্যবহার করতে শুরু করে দিয়েছে বাংলাদেশ-ভারত। ইডেনের পথে না ছুটে দুদল ইন্দোরকেই কাজে লাগাচ্ছে গোলাপি বলের দিবা-রাত্রির চ্যালেঞ্জের জন্য তৈরি হতে। বাংলাদেশ-ভারত, দুদলের কাছেই গোলাপি বলের অভিজ্ঞতা শূন্যের ঘরে। ভারতের হয়ে কেবল চেতেশ্বর পূজারা ও ঋদ্ধিমান সাহা ঘরোয়া ক্রিকেটে দিবা-রাত্রির টেস্ট খেলেছেন। এ বল ম্যাচে কেমন আচরণ করে, কতটা সুইং মেলে, সেটা একপ্রকার অজানাই সবার। গোলাপি বলের রহস্য জানতে ইন্দোরেই নেমে পড়ছে ভারত। ঐচ্ছিক হলেও প্রায় সবাই কম-বেশি অনুশীলন নিয়ে ডুবে থাকছেন। কৃত্রিম আলোর নিচে অধিনায়ক বিরাট কোহলির চেষ্টা নতুন চ্যালেঞ্জ জয়ের। ‘গোলাপি বল ব্যাটসম্যানদের কাছে বড় পরীক্ষা হবে। পেসাররাও পুরনো বলে সুইং পাবে না। কারণ, গোলাপি বল পুরনো হলে রিভার্স বেশি করে না। সেক্ষেত্রে বোলাররা কীরকম মানিয়ে নেয় সেটাও দেখার।’ ইনিংস ও ১৩০ রানের ব্যবধানে সিরিজের প্রথম টেস্টে হারের পর সমালোচনা হচ্ছে বাংলাদেশকে ঘিরে। শনিবারের পরাজয় ভুলে এবার সফরকারীদের সামনে ইডেনে গোলাপি বলের চ্যালেঞ্জ। সেদিকে দ্রুত মনোযোগ ফেরাতে চান বাংলাদেশ অধিনায়ক মুমিনুল হক। ‘আমার কাছে মনে হয় কৃত্রিম আলোর নিচে যতটুকু প্রস্তুতি নেয়া যায় অতটুকুই ভালো। তবে আমরা যে সুইংয়ে খেলেছি, এরচেয়ে বেশি সুইং মনে হয় না হবে। অনেকবেশি সুইংয়ে ভালো প্রস্তুতি হয়ে গেছে বলে আমার মনে হয়। হয়তো একটু চ্যালেঞ্জ থাকবে, চ্যালেঞ্জটা একটু ভালোভাবে নেয়া উচিত। ইতিবাচকভাবে নিতে হবে।’ পাঁচদিনের টেস্ট তিনদিন হারায় বাড়তি দুইদিন পাওয়া গেছে। সময়টাকে কাজে লাগাচ্ছে বাংলাদেশও। ভারতের মতো গতকাল রোববার মুমিনুলরাও হলকার স্টেডিয়ামে নামেন গোলাপি বলে নিজেদের সক্ষমতা বাড়াতে।

শেয়ার করুন

সম্পর্কিত পোস্ট