চট্টগ্রাম শুক্রবার, ০৩ মে, ২০২৪

সর্বশেষ:

চলন্তিকা সাহিত্য একাডেমির ৬৮তম সাহিত্য আসর প্রাণের উচ্ছ্বাসে বিজয়ের উৎসবে

সমীরণ বড়–য়া

১১ জানুয়ারি, ২০২০ | ২:৫৯ পূর্বাহ্ণ

২৫ ডিসেম্বর চলন্তিকা সাহিত্য একাডেমির ৬৮তম সাহিত্য আসর ও মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান-২০১৯ সম্পন্ন হয়েছে। এ উপলক্ষে আয়োজিত পাহাড়তলী চৌমুহনীস্থ আলোকা ধম্মা বৌদ্ধ বিহার প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠিত অনুষ্ঠানকে তিনটি ভাগে বিভক্ত করা হয়েছে। এতে ১ম পর্বের অনুষ্ঠানে মহান বিজয় দিবস স্মরণে চলন্তিকা সাহিত্য একাডেমির মহাপরিচালক সমীরণ বড়–য়ার সঞ্চালনায়, এতে সভাপতিত্ব করেন ছড়াকার আ.স.ম রফিকুল ইসলাম রিজভী। প্রধান অতিথি উপস্থিত ছিলেন, চলন্তিকা সাহিত্য একাডেমির পরিচালক ডা. পরিতোষ বড়–য়া। এতে প্রধান আলোচক ছিলেন, শিশু সাহিত্যিক বাসুদেব খাস্তগীর। বিশেষ আলোচক ছিলেন-শিশু সাহিত্যিক লিটন চৌধুরী। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, প্রবীণ শিক্ষাবিদ ডা. সুনীল বিশ্বাস, সাহিত্যিক মো. আব্দুল মন্নান খান, কবি মো. শরীফ, নাট্য নির্দেশক আবুল কাশেম, শিক্ষাবিদ আজাদ খাঁন, লেখক সুনীল মুৎসুদ্দি, চলন্তিকার পরিচালক সি.আর বিধান বড়–য়া, সংস্কৃতি সেবী ডা. মো. জাফর আলী, সংগীত শিল্পী রাতুল বৈদ্য, গীতিকার ও ছড়াকার তসলিম রায়হান, সংস্কৃতি সেবী রাতুল দাশ।

এতে অন্যান্যের মধ্যে আলোচনায় অংশ নেনÑছড়াকার মো. সেলিম, শিবলু বড়–য়া, সুনীল বিশ্বাস, শ্রাবণ বড়–য়া, মো. শরীফ, এ. কে আজাদ খাঁন, শিক্ষিকা লিকু বড়–য়া, সুনীল মুৎসুদ্দি, দীন মোহাম্মদ, আবুল কাশেম, আবদুল মান্নান খাঁন, নমিতা বড়–য়া প্রমুখ। এতে ১ম পর্বের অনুষ্ঠানের শুরুতে “ধনধান্যে পুষ্পে ভরা, আমাদেরই বসুন্ধরা” সংগীতটি পরিবেশন করেন শিল্পী পম্পি বড়–য়া, ইমন বড়–য়া, নিলয় বড়–য়া ও দিঘী বড়–য়া। অনুষ্ঠানের ২য় পর্বে স্বরচিত লেখাপাঠে অংশ নেন কবি আব্দুল মান্নান খান, শিশু সাহিত্যিক লিটন চৌধুরী, কবি সুনীল বিশ্বাস, পম্পি বড়–য়া, মো. সেলিম, দিলীপ দাশ গুপ্ত, জুলফিকার রহমান, আ.স.ম রফিক রেজভী, শিশু সাহিত্যিক সমীরণ বড়–য়া প্রমুখ। অনুষ্ঠানের ৩য় পর্বে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে দেশাত্মবোধক, রবীন্দ্রসংগীত, নজরুলগীতি, পল্লীগীতি ও বিজয়ের গান পরিবেশন করেন সংগীতশিল্পী রাতুল বৈদ্য, শিল্পী সি.আর বিধান বড়–য়া, পম্পি বড়–য়া, ইমন বড়–য়া, দিঘী বড়–য়া, নিলয় বড়–য়া, সমীরণ বড়–য়া। প্রায় সাড়ে তিনঘণ্টা ব্যাপী অনুষ্ঠিত চলন্তিকা সাহিত্য একাডেমির সদস্য কর্মকর্তা, পরিচালকবৃন্দ এ ধরণের অনুষ্ঠানের আয়োজন করে গ্রামীণ জনপদে নতুন প্রজন্মের শিশু কিশোরদের সৃজনশীল প্রতিভা অন্বেষণে অভাবনীয় অবদান রেখে যাচ্ছে।

শেয়ার করুন

সম্পর্কিত পোস্ট