মেসার্স রহমান ট্রেডিং নামের প্রতিষ্ঠানটি চালুর কিছুদিন পরই ঋণের জন্য আবেদন করা হয় নগরীর ষোলশহরের কৃষি ব্যাংকে। কোন ধরনের কাগজপত্র যাচাই-বাছাই ছাড়াই ব্যাংকটি প্রতিষ্ঠানটির ঋণ মঞ্জুরি করেন। তাও আবার জামানতবিহীন (এলটিআর পদ্ধতি)। যাকে বলা হয় ‘লোন এগেইনস্ট ট্রাস্ট রিসিট বা বিশ্বাসের ঋণ’। কিন্তু ঋণ পাওয়ার পর সেই বিশ্বাস আর বেশিদিন টেকেনি। বরং ঋণের টাকা নিয়ে উধাও হয়ে যায় প্রতিষ্ঠানটির কর্মকর্তারা। বর্তমানে প্রতিষ্ঠানটির কাছে ঋণের ৪৮ কোটি ৯৭ লাখ ৯ হাজার টাকা পাওনা কৃষি ব্যাংক। যা সুদাসলে দাঁড়িয়েছে ২০৯ কোটি […]