চন্দনাইশের ‘কাঞ্চন পেয়ারা’ সরকারিভাবে স্বীকৃতি পেতে যাচ্ছে। এ ব্যাপারে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আজাদ হোসেন হলফনামা সহকারে কাঞ্চন পেয়ারার বৈশিষ্ট তুলে ধরে যথাযথ কর্তৃপক্ষের বরাবরে প্রেরণ করেছেন বলে জানা যায়।
ভৌগলিক নির্দেশক পণ্য হিসেবে নিবন্ধকের উদ্দেশ্যে ভৌগলিক নির্দেশক পণ্য (নিবন্ধন ও সুরক্ষা) বিধিমালা ২০১৫ এর বিধি ৯ (চ) মোতাবেক কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের প্রতিনিধি হিসেবে তিনি হলফনামা প্রদান করেছেন বলে জানান।
চন্দনাইশের ‘কাঞ্চন পেয়ারা’ খুবই সু-স্বাদু হওয়ায় সারা দেশে এর চাহিদা রয়েছে প্রচুর। চন্দনাইশে পেয়ারা মজুদ রাখার মত হিমাগার না থাকায় সংরক্ষণের অভাবে প্রতি মৌসুমে নষ্ট হয়ে যায় অনেক পেয়ারা।
বিশেষজ্ঞদের মতে যদি এ এলাকায় গোয়াবা জেলির কারখানা করা যায়, তাহলে এ মূল্যবান ‘কাঞ্চন পেয়ারা’ নষ্ট না হয়ে জেলি হিসেবে খেতে পারতেন সাধারণ মানুষ।
পূর্বকোণ/এসএ