ঘূর্ণিঝড় হামুনের প্রভাবে কক্সবাজারের চকরিয়ায় মঙ্গলবার (২৪ অক্টোবর) রাত ৯টা থেকে ভারীবর্ষণ শুরু হয়েছে। সাথে বইছে দমকা হাওয়া। এদিন সন্ধ্যা থেকে বিদ্যুৎ বন্ধ, অচল ইন্টারনেট। বিদঘুটে অন্ধকার চারিদিকে। সম্ভাব্য বিপদগ্রস্তদের জন্য আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত রাখা হয়েছে। জনপ্রতিনিধি, সরকারি কর্মকর্তা ও সিপিপির ভলান্টিয়াররা মাঠে রয়েছে।
নিম্নচাপ থেকে ঘূর্ণিঝড়ের রূপ পাওয়ার আগেই সোমবার রাত ১টা থেকে গুড়িগুড়ি বৃষ্টি শুরু হয়। আজ মঙ্গলবার (২৪ অক্টোবর) রাত ৯টা থেকে দমকা হাওয়ার সাথে ভারী বৃষ্টি শুরু হয়ে রাত ১০টায় এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত অব্যাহত ছিল।
পূর্ব বড় ভেওলা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ফারহানা আফরিন মুন্না জানান, দমকা হাওয়ায় ঘেরাবেড়া ও গাছপালা ভাঙ্গছে। বিদ্যুৎ না থাকায় কি রকম ক্ষতি হচ্ছে বলা যাচ্ছে না।
চকরিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) জেপি দেওয়ান বলেন, ৭ নম্বর বিপদ সংকেত ঘোষণার পর থেকে আমরা সতর্কাবস্থায় রয়েছি। অতি ঝুকিপূর্ণ বসতির বাসিন্দাদের আশ্রয়কেন্দ্রে নেয়া হয়েছে। যে কোন বিপদ থেকে মানুষকে রক্ষা করতে একাধিক টিম মাঠে রয়েছে। সব কিছু মোকাবিলা করতে খোলা হয়েছে মনিটরিং কেন্দ্র।
পূর্বকোণ/জাহেদ/জেইউ/পারভেজ