১৯৯১ সালে ৬০০ ডলার নিয়ে আমেরিকায় এসেছিলাম মাস্টার্স করার জন্য। মামনি দিয়েছিল ৫০০ আর বাল্যবন্ধু শিল্পী সুমনা হক দিয়েছিল ১০০ ডলার। এখানে আসার পর একটা স্কলারশিপ পেয়েছিলাম স্কুল থেকে। স্কুলের লাইব্রেরিতে কাজ করতাম সপ্তাহে ২০ ঘণ্টা আর দুটো অফ ক্যাম্পাস কাজ করতাম। একটি ছিল হোটেলের কাজ। প্রায় রাতেই স্কুলের বন্ধুরা রেস্তোরাঁয় আসতো আমায় সাহায্য করার জন্য। সব করতে পারতাম কিন্তু রেস্তোরাঁর মেঝে মুছতে গেলেই বুকে ব্যথা লাগত। অতিরিক্ত পরিশ্রমের কারণে দু’বার হার্নিয়া অপারেশন করতে হয়েছিল আমাকে। আমার মনে আছে তিন […]