চট্টগ্রাম শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল, ২০২৪

দশকের সেরা ১০ অ্যাপ

১৯ ডিসেম্বর, ২০১৯ | ৩:০৬ পূর্বাহ্ণ

বছর দশেক আগেও এসবের তেমন কোনো প্রভাব ছিল না, আজ
জীবনযাপনের দরকাির অনুষঙ্গেই পরিণত হয়েছে নানারকম অ্যাপ।
(গত সংখ্যার পর)
৩. ফেসবুক, প্রকাশ: ২০১০
ধরন: সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম
কেন এই তালিকায় : ফেসবুক মানুষকেই বদলে দিয়েছে। মানুষের আচার–আচরণ থেকে শুরু ব্যবসা–বাণিজ্য, ঝগড়া–বিবাদ থেকে সুখ–শান্তিÍঅনেক কিছুই নির্ভর করছে এই অ্যাপের ওপর। আড়াই বিলিয়ন
ব্যবহারকারীর এই অ্যাপ ভালো-মন্দ মিলিয়ে।
৪. টিন্ডার, প্রকাশ: ২০১২
ধরন জুড়ি খোঁজা
কেন এই তালিকায় : চিঠি লিখে প্রেমের দিন শেষ। ফোনে কথা বলে মন
দেওয়া-নেওয়ার যুগও সেকেলে হয়ে যাচ্ছে। টিন্ডার নামক অ্যাপে মনের মতো কাউকে দেখলে ডানে সোয়াইপ করলেই হলো-মিলে গেল জুড়ি (তবে জুড়ি মেলা অত সহজও নয়)!
৫. গুগল/অ্যাপল ম্যাপস, প্রকাশ: ২০০৭ (গুগল ম্যাপস), ২০১২ (অ্যাপল ম্যাপস)
ধরন : পথনির্দেশক
কেন এই তালিকায় : হাতে স্মার্টফোন থাকলে কেউ আর এখন পথ হারায় না। কেবল পথ খুঁজে দেওয়াই নয়, হাতের নাগালের প্রয়োজনীয় অনেক কিছুই খুঁজে বের করে দেয় এই অ্যাপ দুটি। আর ঢাকার মতো যানজটের শহরে এর বিকল্প নেই।
৬. স্পটিফাই, প্রকাশ: ২০১১
ধরন: গান শোনা
কেন এই তালিকায় : বাংলাদেশে স্পটিফাই অ্যাপটি চালানোর অনুমতি নেই। তবে বিশ্বে এর জনপ্রিয়তা তুঙ্গে। বিনা মূল্যে গান শোনার অনন্য অ্যাপ। টেইলর সুইফট একবার স্পটিফাই থেকে তাঁর সব গান তুলে নিয়েছিলেন, পরে এর গুরুত্ব বুঝে ফিরেও এসেছেন।
৭. স্ল্যাক, প্রকাশ: ২০১৩
ধরন: বার্তা আদান–প্রদানের অ্যাপ
কেন এই তালিকায় : বাংলাদেশে স্ল্যাকের ব্যবহারকারী অতটা নেই। তবে পুরো একটা অফিসই চালানো যায় এই অ্যাপ দিয়ে। স্ল্যাক আদতে অনেকগুলো অ্যাপের সমাহার। এখানে দাপ্তরিক সভা থেকে শুরু করে কাজের দেখভাল, বেতন-ভাতা পরিশোধের মতো কাজও করা যায়।
(আগামী সংখ্যায় সমাপ্য)

শেয়ার করুন

সম্পর্কিত পোস্ট