
বিশেষ করে আদালতের মাধ্যমে অনেক অমুক্তিযোদ্ধাকে সনদ দেওয়া হয়েছে। জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিলের (জামুকা) মতো প্রতিষ্ঠান থাকা সত্ত্বেও আদালত এসব নির্দেশনা জারি করেন। ’তবে অন্তর্বর্তী সরকার ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের বাদ দিতে আপিল বিভাগের সমন্বিত নির্দেশনার জন্য আদালতে যাওয়ার কথা জানান ফারুক-ই-আজম।
অনুষ্ঠানে বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আবদুস সালাম বলেন, ‘রাজনৈতিক কারণে মুক্তিযোদ্ধাদের মধ্যে বিভাজন করা যাবে না। জেলে গেলেও মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য ডিভিশন ব্যবস্থা রাখতে হবে। ’
এর আগে উপদেষ্টা জানান, মন্ত্রণালয় থেকে ভাতাপ্রাপ্ত মোট বীর মুক্তিযোদ্ধার সংখ্যা ১ লাখ ৯৬ হাজার ৪৫৪ জন। এর মধ্যে বীরাঙ্গনা ৪৬৪ জন। যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা ৫ হাজার ৮৯৫ জন, শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধা ৫ হাজার ৩৩৩ জন এবং খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধার সংখ্যা ৩৬৮ জন। সব মিলিয়ে মোট ভাতাপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধার সংখ্যা ২ লাখ ৮ হাজার ৫০ জন।
তিনি বলেন, সরকারি চাকরিতে মুক্তিযোদ্ধা কোটায় নিয়োগপ্রাপ্তদের সর্বমোট সংখ্যা ৮৯ হাজার ২৩৫ জন। আর শহীদ বুদ্ধিজীবীদের সংখ্যা ৫৬০ জন।