
ফ্রান্স আনুষ্ঠানিকভাবে ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দিয়েছে। এর মধ্য দিয়ে সম্প্রতি একই পদক্ষেপ নেওয়া অনেকগুলো রাষ্ট্রের সঙ্গে যোগ দিল দেশটি।
নিউইয়র্কে জাতিসংঘে দেওয়া ভাষণে ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট এমানুয়েল মাক্রোঁ বলেন, “শান্তির সময় হয়েছে। কোনো কিছুই গাজায় চলমান যুদ্ধকে ন্যায্যতা দিতে পারে না।”
গাজা যুদ্ধের দ্বি-রাষ্ট্রীক সমাধানের পরিকল্পনার ওপর দৃষ্টি রেখে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে ফ্রান্স ও সৌদি আরবের উদ্যোগে আয়োজিত একদিনের শীর্ষ সম্মেলনে মাক্রোঁ ওই ঘোষণা দেন। বিশ্বের উন্নত সাত দেশের সংগঠন জি৭ এর সদস্য জার্মানি, ইতালি ও যুক্তরাষ্ট্র এই সম্মেলনে যোগ দেয়নি।
ফ্রান্স আনুষ্ঠানিকভাবে ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দিয়েছে। এর মধ্য দিয়ে সম্প্রতি একই পদক্ষেপ নেওয়া অনেকগুলো রাষ্ট্রের সঙ্গে যোগ দিল দেশটি।
নিউইয়র্কে জাতিসংঘে দেওয়া ভাষণে ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট এমানুয়েল মাক্রোঁ বলেন, “শান্তির সময় হয়েছে। কোনো কিছুই গাজায় চলমান যুদ্ধকে ন্যায্যতা দিতে পারে না।”
গাজা যুদ্ধের দ্বি-রাষ্ট্রীক সমাধানের পরিকল্পনার ওপর দৃষ্টি রেখে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে ফ্রান্স ও সৌদি আরবের উদ্যোগে আয়োজিত একদিনের শীর্ষ সম্মেলনে মাক্রোঁ ওই ঘোষণা দেন। বিশ্বের উন্নত সাত দেশের সংগঠন জি৭ এর সদস্য জার্মানি, ইতালি ও যুক্তরাষ্ট্র এই সম্মেলনে যোগ দেয়নি।
একই সম্মেলনে অ্যান্ডোরা ও সান মারিনোরও ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেওয়ার কথা রয়েছে বলে বিবিসি জানিয়েছে।
এর আগে রবিবার যুক্তরাজ্য, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া ও পর্তুগাল ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দেয়।
গাজায় তীব্র মানবিক সঙ্কট ও পশ্চিম তীরে বসতিস্থাপন নিয়ে ইসরায়েলের ওপর আন্তুর্জাতিক চাপ ক্রমবর্ধমানভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে। কিন্তু ইসরায়েল বলছে, এসব স্বীকৃতি হামাসকে পুরস্কৃত করবে।
২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর হামাসসহ ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠীগুলোর যোদ্ধারা ইসরায়েলের দক্ষিণাঞ্চলে আক্রমণ চালিয়ে প্রায় ১২০০ জনকে হত্যা ও ২৫১ জনকে ধরে নিয়ে জিম্মি করে রাখে।
এর আগে রবিবার যুক্তরাজ্য, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া ও পর্তুগাল ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দেয়।
গাজায় তীব্র মানবিক সঙ্কট ও পশ্চিম তীরে বসতিস্থাপন নিয়ে ইসরায়েলের ওপর আন্তুর্জাতিক চাপ ক্রমবর্ধমানভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে। কিন্তু ইসরায়েল বলছে, এসব স্বীকৃতি হামাসকে পুরস্কৃত করবে।
২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর হামাসসহ ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠীগুলোর যোদ্ধারা ইসরায়েলের দক্ষিণাঞ্চলে আক্রমণ চালিয়ে প্রায় ১২০০ জনকে হত্যা ও ২৫১ জনকে ধরে নিয়ে জিম্মি করে রাখে।
পূর্বকোণ/পিআর