১৪ মে, ২০১৯ | ২:৫১ পূর্বাহ্ণ
চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসক (ডিসি) মোহাম্মদ ইলিয়াস হোসেন বলেছেন, ঈদুল ফিতরের আগে কলকারখানা, গার্মেন্টস ও প্রতিষ্ঠানগুলোতে বেতন নিয়ে কোন ধরনের শ্রমিক অসন্তোষ মেনে নেয়া যাবেনা। সরকার এ ব্যাপারে হার্ডলাইনে রয়েছে। যেসব প্রতিষ্ঠান বেতন-বোনাস নিয়ে গড়িমসি করবে তাদের সমস্যা নিয়ে শীঘ্রই আলোচনায় বসবো। প্রাতিষ্ঠানিক যতই সমস্যা থাকুকনা কেন, ঈদের আগে ২৫ মে’র মধ্যে সকল শ্রমিকদের বেতন-বোনাস পরিশোধ করতে হবে। ন্যায্য পাওনার দাবিতে শ্রমিকরা যাতে আন্দোলনের নামে সড়কে বিশৃঙ্খলা সৃিষ্ট না করে সে ব্যাপারে প্রতিষ্ঠান কর্তৃপক্ষকে আন্তরিক থাকতে হবে। শিল্প পুলিশসহ আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা শ্রমিক অসন্তোষের বিষয়গুলো নজরে রাখবে। জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত আঞ্চলিক ক্রাইসিস প্রতিরোধ কমিটির সভায় সভাপতির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসন, কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তর সভার আয়োজন করেন।
জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ ইলিয়াস হোসেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত জেলা আঞ্চলিক ক্রাইসিস প্রতিরোধ কমিটির সভায় আরও বক্তব্য রাখেন জেলা পুলিশ সুপার (এসপি) নুরেআলম মিনা, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) মো. আবু হাসান সিদ্দিক, নগর মুক্তিযোদ্ধা সংসদের ইউনিট কমান্ডার মো. মোজাফফর আহম্মদ, মোহাম্মদ সাইফুজ্জামান, এডভোকেট একেএম সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী, মো. আব্দুল মান্নান, রনজিত কুমার শীল, জসিম উদ্দিন খান, শম্পা রানী সাহা, আবদুল্লাহ আল মাসুম, হাসানুজ্জামান মোল্লা, মো. আবুল কালাম চৌধুরী, অলক বিশ্বাস, মো. আকলাকুল আরেফিন, মো. আবুল হাসেম, র্যাবের এএসপি কাজী মো. তারেক আজিজ, লে. ফাত্তাহ, কাজী শাহাবুদ্দিন আহমদ প্রমুখ। সভায় বিভিন্ন কলকারখানা ও প্রতিষ্টান পরিদর্শন অধিদপ্তরের কর্মকর্তাগণ, পুলিশ, র্যাব, বিজিএইএ, বিকেএমইএ’র প্রতিনিধিসহ আঞ্চলিক ক্রাইসিস প্রতিরোধ কমিটির সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন। -বিজ্ঞপ্তি