চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ ইউনুছ বলেছেন, ‘মতামত, পরামর্শ ভিন্ন হতে পারে কিন্তু কর্মপরিকল্পনা হতে হবে দেশের জন্য।’

মঙ্গলবার (৪ জুন) সকাল ১১টায় সিডিএ’র সভা কক্ষে চট্টগ্রাম সিটি আউটার রিং রোড প্রকল্পের আওতায় ‘বঙ্গবন্ধু টানেল জংশন’ উন্নয়ন শীর্ষক কাজের প্রস্তাবিত খসড়া নকশা সংক্রান্ত মতবিনিময় সভায় তিনি এ কথা বলেন।

মতবিনিময় সভায় সিডিএ’র চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ ইউনুছ আরও  বলেন, আমি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর একজন কর্মী। আমার কাজ মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে দীর্ঘস্থায়ী পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করা। আমরা কেউ কারো প্রতিপক্ষ নই। এজন্য আমার যেখানে যেতে হবে আমি সেখানে যাব। তাই আপনারা সবাই একটা বিষয় লক্ষ্য রাখবেন, এ পরিকল্পনাগুলো দীর্ঘস্থায়ী হতে হবে। যাতে আগামী পঞ্চাশ বছর পরেও কাজে আসে। আমি একক সিদ্ধান্তে কিছু করবো না। আমরা আগামী প্রজন্মের জন্য সবাই এক হয়ে কাজ করবো। মতামত, পরামর্শ ভিন্ন হতে পারে কিন্তু কর্মপরিকল্পনা হতে হবে দেশের জন্য, চট্টগ্রামের জন্য।

সভায় উপস্থিত ছিলেন সিডিএ’র পক্ষে প্রধান প্রকৌশলী কাজী হাসান বিন শামস্,  নির্বাহী প্রকৌশলী মো. মাহফুজুর রহমান, নির্বাহী প্রকৌশলী রাজীব দাশ, সহকারী প্রকৌশলী নিয়াজ মোহাম্মদ মামুন, সহকারী অফিসার মো. আলমগীর খান।

সিএমপি’র ডিসি (ইএন্ডডি) এস. এম. মোস্তাইন হোসেন, ডিসি ট্রাফিক (বন্দর) মো. মোস্তাফিজুর রহমান, চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের প্রধান প্রকৌশলী মাহমুদুল হোসেন খান, সিভিল এভিয়েশন অথরিটি বাংলাদেশের (বিমানবন্দর) সহকারী প্রকৌশলী মো. আব্দুল আলীম, বাংলাদেশ নৌবাহিনীর পক্ষে সিকিউরিটি অফিসার (বিএনএসএসইউ)  লে. কর্নেল দীপঙ্কর রায়, চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের পক্ষে প্রধান প্রকৌশলী মোহাম্মদ শাহীন-উল ইসলাম চৌধুরী, বঙ্গবন্ধু টানেল কর্তৃপক্ষের পক্ষে উপ-সহকারী প্রকৌশলী মো. জামাল উদ্দীন, সড়ক ও জনপদের চট্টগ্রাম উপবিভাগের এসডিই মো. নিজাম উদ্দিন, পরামর্শ প্রতিষ্ঠানের মো. শাহাজান আলম, মো. মেহেদী হাসান, মো. মোস্তাফা, বিধুভূষণ পাল, মো. মেরাজুল ইসলাম ও আশরাফুল ইসলাম।

পূর্বকোণ/পিআর/পারভেজ