চট্টগ্রাম জেলা পুলিশ সুপার (এসপি) এস.এম শফিউল্লাহ বলেন, সড়কে চলাচলকারী গ্রাম সিএনজি অটোরিক্সা, গণপরিবহন, ট্রাক, পণ্য পরিবহন থামিয়ে পুলিশ, হাইওয়ে পুলিশ, প্রতিনিধি বা কোন সংগঠনের নামে কাউকে চাঁদাবাজি করতে দেয়া হবে না। যারা চাঁদাবাজি করবে তাদেরকে আইনের আওতায় আনা হবে। সড়কে যানজট নিরসনেও পুলিশ ব্যবস্থা নেবে।
পবিত্র মাহে রমজান ও আসন্ন ঈদ-উল ফিতর উপলক্ষে সড়কে চাঁদাবাজি বন্ধকরণ ও যানজট নিরসনের লক্ষ্যে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ আব্দুল মান্নানের নেতৃত্বে গণ ও পণ্য পরিবহনের নেতৃবৃন্দদের সাথে মতবিনিময়কালে জেলা পুলিশ সুপার নগরীর ষোলশহরস্থ তাঁর কার্যালয়ে এসব কথা বলেন। মতবিনিময়কালে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মোাহাম্মদ আব্দুল মান্নান বলেন, পবিত্র রমজানে নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে রাখতে পণ্য পরিবহনে চাঁদাবাজি ও আসন্ন ঈদে ফায়দা লুটতে গণপরিবহনে বিআরটিএ’র নির্ধারিত ভাড়ার চেয়ে অতিরিক্ত ভাড়া আদায় করলে কেন্দ্রীয় মালিক সমিতির পক্ষ সাংগঠনিকভাবে ব্যবস্থা নেবে।
এ সময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম জেলা সড়ক পরিবহন মালিক গ্রæপের মহাসচিব মুহাম্মদ ইউনুস কোম্পানী, জেলা পণ্য পরিবহন মালিক গ্রæপের সাধারণ সম্পাদক কে.এম মহিউদ্দিন, জেলা সড়ক পরিবহন মালিক গ্রুপের সহ-সভাপতি মোহাম্মদ নুুরুল ইসলাম, সহ-সভাপতি মোহাম্মদ দিদার, সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ জাফর উদ্দিন চৌধুরী, আন্তঃজেলা ট্রাক শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি মোহাম্মদ ইলিয়াস, হালকা মোটরযান শ্রমিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন, সিএনজি-অটোরিক্সা মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ ফারুক, সিটি বাস মালিক সমিতির কার্যকরী সভাপতি মোহাম্মদ জাফর, জেলা পণ্য পরিবহন মালিক গ্রুপের অর্থ সম্পাদক মোহাম্মদ হোসেন তালুকদার, সাংগঠনিক সম্পাদক মোহাম্মদ দুলাল, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ মিলন প্রমুখ।

পূর্বকোণ/এএইচ