চট্টগ্রাম শনিবার, ২৭ জুলাই, ২০২৪

সর্বশেষ:

প্রসাধনী আমদানি-রপ্তানিতে এবার কাস্টমসের কড়াকড়ি

নিজস্ব প্রতিবেদক

৩১ অক্টোবর, ২০২৩ | ১২:০১ অপরাহ্ণ

এবার যথাযথ লাইসেন্সিং কর্তৃপক্ষের অনুমোদিত লাইসেন্স গ্রহণ ছাড়া অথবা লাইসেন্সে আরোপিত শর্ত পূরণ ছাড়া কসমেটিকস (প্রসাধনী) উৎপাদন, বিতরণ, আমদানি-রপ্তানি না করা বিষয়ে কড়াকড়ি অবস্থানে যাচ্ছে চট্টগ্রাম কাস্টমস কর্তৃপক্ষ। এ বিষয়ে চট্টগ্রাম কাস্টমস কর্তৃপক্ষ গত ২৬ অক্টোবর বিজ্ঞপ্তি জারি করে প্রসাধনী ব্যবসায়ীদের সতর্ক করেছে।

 

কাস্টমস কর্তৃপক্ষ জানায়, বাংলাদেশ গেজেট ২০২৩ সনের ২৯নং আইন অনুসারে ওষুধ ও কসমেটিকস এর উৎপাদন, আমদানি, রপ্তানি, ক্রয়-বিক্রয়, মজুত, সংরক্ষণ, প্রদর্শন, বিতরণ ও মান নিয়ন্ত্রণের উদ্দেশ্যে ড্রাগ এক্ট, ১৯৪০ এবং ড্রাগ (কন্ট্রোল) অর্ডিনেন্স, ১৯৮২ বাতিল করে গত ১৮ সেপ্টেম্বর ওষুধ ও কসমেটিকস আইন, ২০২৩ জারি করা হয়। ওই আইন অনুসারে কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান উল্লিখিত আইনে বর্ণিত লাইসেন্সিং কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে লাইসেন্স নেওয়া ছাড়া অথবা লাইসেন্সে আরোপিত শর্ত বহির্ভূতভাবে কসমেটিকস উৎপাদন, বিতরণ, আমদানি বা রপ্তানি করতে পারবেন না। এছাড়া কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান লাইসেন্সিং কর্তৃপক্ষের নিকট হতে নিবন্ধন গ্রহণ ছাড়া যে কোনো ধরনের কসমেটিকস্ধসঢ়; উৎপাদন, বিতরণ, আমদানি বা রপ্তানি করতে পারবেন না।

 

একইসাথে কসমেটিকস উৎপাদন, বিতরণ, আমদানি ও রপ্তানির সাথে সংশ্লিষ্ট বিদ্যমান কারখানা বা ব্যবসা প্রতিষ্ঠানকে সংশ্লিষ্ট বিষয়ে এই আইনের অধীনে বিধি প্রণীত হওয়ার অথবা, আদেশ জারি হওয়ার অনধিক ৬ মাসের মধ্যে লাইসেন্স এবং নিবন্ধনের জন্য লাইসেন্সিং কর্তৃপক্ষের নিকট আবেদন করার নির্দেশনা রয়েছে।

 

কাস্টমস কর্তৃপক্ষ ওষুধ ও কসমেটিকস্ধসঢ়; আইন, ২০২৩ এর প্রযোজ্য বিধি-বিধান মেনে ওষুধ ও কসমেটিকস্ধসঢ়; উৎপাদনকারী, আমদানিকারক, রপ্তানিকারক, সরবরাহকারী, মজুতদার, সংরক্ষণকারী, বিতরণকারীদের প্রয়োজনীয় কার্যক্রম গ্রহণ করার জন্য অনুরোধ জানিয়েছে।

পূর্বকোণ/পিআর 

শেয়ার করুন

সম্পর্কিত পোস্ট