জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে মঞ্চের সামনে ‘জুলাই যোদ্ধাদের’ সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) বিকেলে জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় এই ঘটনা ঘটে। এ সময় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ টিয়ারশেল নিক্ষেপ ও লাঠিচার্জ করে। আন্দোলনকারীরাও পুলিশের গাড়িতে ভাঙচুর করে।
ঘটনার প্রতিবাদে ও তিন দফা দাবিতে রোববার (১৯ অক্টোবর) দুপুর ২টা থেকে ৫টা পর্যন্ত সারাদেশের জেলা শহরগুলোর মহাসড়ক অবরোধের কর্মসূচি ঘোষণা করেছে জুলাই যোদ্ধা সংসদ।
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা আমাদের জীবন ও রক্তের স্বীকৃতি চাই। যদি এই স্বীকৃতি না পাই, তাহলে ভবিষ্যতে আর কেউ এ দেশের জন্য আত্মত্যাগে উৎসাহী হবে না।’
মাসুদ রানা অভিযোগ করে বলেন, আলী রীয়াজ স্যার বলেছেন, আহত ও শহীদ পরিবারকে আইনি সুরক্ষা দিতে হবে। কিন্তু জুলাই সনদের পঞ্চম ধারায় তার কোনো উল্লেখ নেই। তাহলে কি আমাদের সঙ্গে আরেকটি প্রতারণা হলো?
সৌরভ বলেন, ‘সকাল ১০টা ৩৫ মিনিটে আমরা শান্তিপূর্ণভাবে মঞ্চে অবস্থান নিই। সাড়ে ১২টার দিকে কমিশনের প্রতিনিধি দল আসে। আমরা তিন মিনিট সময় চেয়েছিলাম নিজেদের মধ্যে কথা বলার জন্য। কিন্তু পুলিশ সময় না দিয়ে হঠাৎ লাঠিচার্জ ও টিয়ারশেল নিক্ষেপ শুরু করে।’
তিনি দাবি করেন, ‘আমাদের ওপর এমনভাবে হামলা হয়েছে, যেন আমরা এই রাষ্ট্রের শত্রু। আমরা এ হামলার তীব্র নিন্দা জানাই।’













