ফটিকছড়ি উপজেলায় লক্ষাধিক পানিবন্দী মানুষের সহযোগিতায় ইতোমধ্যে ঝাঁপিয়ে পড়েছে বিভিন্ন সংগঠন, সাধারণ মানুষ ও উপজেলার গণমাধ্যম কর্মীরা। বানবাসি মানুষের সার্বিক তদারকি ছাড়াও যে কোন সহযোগিতা করে যাচ্ছেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার মুহাম্মদ মোজাম্মেল হক চৌধুরী।
এদিকে গতকাল নিখোঁজ হওয়া দুই জন যথাক্রমে ভুজপুর ইউনিয়নের নজির আহমদ ও নারায়নহাট ইউনিয়নের শিশু মুহাম্মদ সানির মধ্যে সামির লাশ পাওয়া গেছে উপজেলার নারায়নহাট ইউনিয়নের শান্তিরহাট বাজারের পাশের বিল হতে।
উপজেলায় বিভিন্ন ব্যক্তি তাদের নিজস্ব প্রতিষ্ঠান, পাকা দালান আশ্রয়ন কেন্দ্র হিসাবে ঘোষণা করে সবাইকে আশ্রয় নেওয়ার অনুরোধ করছেন। যেখানে থাকা খাওয়ার সব ব্যবস্থা করা হয়েছে। এছাড়া সমগ্র ফটিকছড়িতে উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ হতে ৪৫টি আশ্রয়ন কেন্দ্র খোল রাখা হয়েছে। উপজেলা প্রশাসন জানিয়েছে ফটিকছড়ির বন্যা পরিস্থিতি আগের চেয়ে উন্নতির দিকে রয়েছে।
পূর্বকোণ/মোরশেদ/আরআর/পারভেজ