বান্দরবানে সেনাবাহিনীর নেতৃত্বে যৌথ বাহিনীর কম্বিং অপারেশন শুরু হয়েছে। অভিযানে অংশ নিতে ঢাকা থেকে নিয়ে যাওয়া হয়েছে চারটি এপিসি। অন্যদিকে সেনাবাহিনী, পুলিশ, বিজিবি, র্যাব ও আনসারসহ নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্য সংখ্যা বাড়ানো হয়েছে। দুর্গম এলাকায় চলছে সন্ত্রাসী তৎপরতা দমনে অভিযান।
এদিকে পুলিশ রুমা ও থানচিতে অভিযান চালিয়ে ব্যাংক ডাকাতির সাথে জড়িত সন্দেহভাজন তিন কেএনফের সদস্য ও এক গাড়ি চালককে আটক করেছে। অন্যদিকে সন্ত্রাসী তৎপরতার কারণে রুমা রংছড়ি ও থানচি উপজেলার অভ্যন্তরীণ স্বরূপ গুলোতে যানবাহন চলাচল বন্ধ রয়েছে। জেলা শহর থেকে উপজেলাগুলোতে যাত্রীবাহী বাস অনিয়মিতভাবে চলাচল করছে। যাত্রী এবং জনসাধারণের দুর্ভোগ চরম উঠেছে। তিনটি উপজেলায় সোনালী কৃষি ও বেসরকারি ব্যাংকগুলো বন্ধ রয়েছে। আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোতে লেনদেন হচ্ছে না। এসব উপজেলার লোকজন জেলা সদরে এসে লেনদেন করছেন। এদিকে সন্ত্রাসী তৎপরতা ও অভিযানে তিনটি উপজেলায় এখন থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে। দুর্গম এলাকাগুলো থেকে থেমে থেমে গুলির আওয়াজ আসছে।
পুলিশ সুপার সৈকত শাহীন জানিয়েছেন, সন্ত্রাসী তৎপরতা দমনে সেনাবাহিনীর নেতৃত্বে বান্দরবানের তিনটি উপজেলায় যৌথ বাহিনীর অভিযান চলছে।
পূর্বকোণ/পিআর/এসি