চট্টগ্রাম মঙ্গলবার, ২২ অক্টোবর, ২০২৪

একাদশে ভর্তি : অভিভাবকদের আস্থা ডিজিটাল কলেজ সিএসবিএইচ

১১ আগস্ট, ২০২৩ | ১২:৫৭ অপরাহ্ণ

শুরু হলো উচ্চমাধ্যমিকে ভর্তির আবেদন। শিক্ষাজীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় এইচএসসি-তে প্রবেশের আশায় উম্মুখ চট্টগ্রাম বোর্ড থেকে উত্তীর্ণ ১লাখ ২০ হাজার ৮৬ জন ছাত্রছাত্রী! তবে বরাবরের মত আবারও নানা জটিলতার আশংকায় শিক্ষার্থী ও অভিভাবক ।

২০২৩ সালের এসএসসির ফলাফলে চট্টগ্রাম বোর্ড থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১১,৪৫০ জন। নগরীর সরকারী কলেজগুলোতে মাত্র ৬৫০০ আসনে গোল্ডেন জিপিএ-৫ প্রাপ্তরাই কেবল সুযোগ পাবে, একথা বলাই বাহুল্য। ফলে এবারও শুধুমাত্র জিপিএ-৫ধারী প্রায় ৫,০০০ মেধাবী ছাত্র-ছাত্রীকে ভর্তি হতে হবে প্রাইভেট কলেজসমূহে। আর পরবর্তী জিপিএধারীদের জন্য সরকারী কলেজে আবেদনের সুযোগই থাকছেনা !তাই সচেতন অভিভাবকের চাওয়া বেসরকারী হলেও একটি ভালো কলেজ,যেখানে তার সন্তান নিরাপদে ও আত্মবিশ্বাসের সাথে উচ্চশিক্ষা লাভ করবে। এক্ষেত্রে সচেতন অভিভাবকবৃন্দের প্রথম পছন্দ হতে পারে চট্টগ্রামের পাঁচলাইশ এলাকায় প্রতিষ্ঠিত বাংলা ভার্সন ও ইংরেজী ভার্সনে ( ন্যাশনাল কারিকুলাম) পরিচালিত চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ড ও শিক্ষা মন্ত্রণালয় অনুমোদিত কলেজ অব সায়েন্স, বিজনেস এন্ড হিউমিনিটিজ (CSBH) (EIIN-134780)। কেননা ডিজিটাল এই কলেজটি তার ক্যাম্পাস পরিবেশ,সমন্বিত পাঠব্যবস্থাপনা ও ভালো ফলাফল এর মাধ্যমে নগরীর শিক্ষাংগনে একটি বিশেষ স্থান গড়ে নিয়েছে। বিগত ২০২১ সালে ৪০ জন জিপিএ-৫ সহ শতভাগ পাস এবং ২০২২ সালে ১১ জন জিপিএ-৫ সহ ৯৪% পাশের কৃতিত্ব অর্জন করেছে কলেজটি!
কলেজ প্রতিষ্ঠাতা ও গভর্নিং বডির চেয়ারম্যান বিশিষ্ট শিক্ষাউদ্যোক্তা মেহরাব মাসুক, এমবিএ (আইবিএ), যিনি চট্টগ্রামের শীর্ষস্থানীয় ইংলিশ ল্যাংগুয়েজ সেন্টার এক্সিকিউটিভ’স কেয়ার-এর প্রতিষ্ঠাতা। সম্মানীয় অভিভাবক ও শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে তিনি জানিয়েছেন এই কলেজের উল্লেখযোগ্য বৈশিষ্ট্যসমূহ এবং আবেদন বিষয়ে কিছু পরামর্শ।
অভিজ্ঞ শিক্ষক : CSBH-এ রয়েছেন দুই স্তর বিশিষ্ট শিক্ষকমণ্ডলী। ১ম স্তরে স্ব স্ব বিষয়ে সর্বোচ্চ ডিগ্রিধারী নবীন শিক্ষক-শিক্ষিকাগণকে নির্বাচিত করা হয়েছে কঠোর যাচাই-বাছাইয়ের মাধ্যমে।এছাড়াও স্টুডেন্ট সাইকোলজীতে বিশেষ প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়েছে প্রত্যেক শিক্ষককে। দ্বিতীয় স্তরে রয়েছেন খ্যাতিমান কলেজের স্বনামধন্য শিক্ষকবৃন্দ যেমন- অধ্যাপক মৃদুল কান্তি দে (পদার্থ বিদ্যা বিভাগের প্রাক্তন অধ্যাপক, রাংগুনীয়া সরকারী কলেজ), অধ্যাপক সুহাস চন্দ্র, প্রফেসর দীপক দাশ (প্রাক্তন অধ্যাপক, গণিত বিভাগ, সরকারী হাজী মুহাম্মদ মহসীন কলেজ, চট্টগ্রাম) এবং অধ্যক্ষ রূপে রয়েছেন চট্টগ্রাম সরকারী মহিলা কলেজের প্রাক্তন অধ্যক্ষ অধ্যাপক সুবীর দাশ, যাদের পাঠদান শিক্ষার্থীদের জ্ঞানস্তরকে নিয়ে যাবে অনন্য উচ্চতায়।

আধুনিক পাঠদান পদ্ধতি : আমাদের শিক্ষাপদ্ধতি সুশৃংখল, বিজ্ঞানসম্মত ও প্রযুক্তিনির্ভর। প্রতিটি বিষয়ের পাঠ্যসমূহকে জ্ঞান, অনুধাবন, প্রয়োগ ও বিশ্লেষণ অনুক্রমে বিন্যস্ত করেছি আমরা। গতানুগতিক লেকচার এর পরিবর্তে প্রতিটি শিক্ষক পাঠ্য বিষয়ের উপর বাংলা ও ইংরেজী ভার্সনে তৈরি করেন সমৃদ্ধ লেকচারশীট ও এম সি কিউ প্র্যাকটিস শীট। ডিজিটাল কনটেন্ট এর মাধ্যমে বিষয় উপস্থাপন, পর্যালোচনা, এসাইনমেন্ট,কুইজ প্রতিযোগিতা ও প্রজেক্ট এনালাইসিসের মাধ্যমে পাঠকে করা হয় সহজবোধ্য যাতে শিক্ষার্থীরা সৃজনশীল পদ্ধতির প্রশ্ন সহজে সমাধান করতে পারে। ওভারহেড প্রজেক্টর ও মাল্টিমিডিয়ার মাধ্যমে লেকচারশীট ভেসে ওঠে পর্দায়। একই সময়ে হোয়াইট বোর্ডে শিক্ষক তা বুঝিয়ে দেন ডায়াগ্রাম এর মাধ্যমে।শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত ৩০ জনের প্রতিটি ক্লাসে প্রত্যেক ছাত্রের নিবিড় যত্ন নেন শিক্ষকগণ। লেকচারশীট ও এম সি কিউ প্র্যাকটিস শীট সলভ করার পর অধ্যায় ভিত্তিক হ্যান্ডনোট পায় শিক্ষার্থীরা। ক্লাস শেষে শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন বিষয় সহজে অনুধাবন করার জন্য সকল শিক্ষার্থীকে তাদের ট্যাব-এ পাঠ্য সংশ্লিষ্ট অ্যানিমেশন, ভিডিও ক্লিপস, প্রেজেন্টেশন স্লাইড ইত্যাদি দেয়া হয় যাতে ডিজিটাল কনটেন্টের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা যতবার খুশি ক্লাস লেকচারটি পুনরায় দেখতে পারে। এভাবে ডিজিটাল ক্লাসগুলো শিক্ষার্থীদের কাছে পাঠ্যবিষয়কে প্রাণবন্ত ও আকর্ষণীয় করে তোলে, শিক্ষার্থীরা হয়ে ওঠে অধিকতর মনোযোগী।
এর পাশাপাশি নিয়মিত ক্লাস পরীক্ষা, পাক্ষিক, সাময়িক ও বার্ষিক পরীক্ষা ইত্যাদি অবিরাম নিরীক্ষণের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের পাঠদক্ষতা মূল্যায়ন করা হয় এবং অভিভাবকবৃন্দের কাছে পৌঁছে দেয়া হয় মাসিক মূল্যায়ন পত্র। প্রতিদিন সন্তানের উপস্থিতি এবং অনুপস্থিতির খবরও এসএমএস এলার্টের মাধ্যমে জানিয়ে দেয়া হয় তাকে। এ ছাড়া ক্লাস শেষে প্রতিদিন প্রত্যেক শিক্ষার্থীদের জন্য রয়েছে ১ঘন্টা ৩০ মিনিটের EXTRA CARE CLASS।এখানে ৭জন শিক্ষার্থীকে নিয়ে গঠিত একটি গ্রুপের দায়িত্বে থাকেন একজন শিক্ষক,যিনি পাঠ্যবিষয়ে শিক্ষার্থীদের কোন সমস্যা আছে কিনা, তা নির্ণয় করেন এবং সেই বিষয়টি আবার বুঝিয়ে দেন। ফলে তাদের প্রাইভেট কোচিং এ পড়তে হয় না। এর ফলস্বরুপ প্রতিবছর এইচএসসি পরীক্ষায় এ+সহ প্রায় শতভাগ উত্তীর্ণের কৃতিত্ব অর্জন করছে এই কলেজের ছাত্রছাত্রীরা।
সমৃদ্ধ ল্যাব : অত্যন্ত আধুনিক ও সমৃদ্ধ প্র্যাকটিক্যাল ল্যাব এই কলেজের অনন্য বৈশিষ্ট্য। পদার্থ, রসায়ন,জীব,গণিত এবং আইসিটির পৃথক ৫টি ল্যাব রয়েছে এখানে। প্র্যাকটিক্যাল ক্লাসে প্রতিটি শিক্ষার্থীর জন্য রয়েছে স্বতন্ত্র ইনস্ট্রুমেন্ট সেট। ইন্টারনেট সংযোগ সহ ২৫টি কম্পিউটার এবং ৬টি ল্যাপটপ দিয়ে সুসজ্জিত কম্পিউটার ল্যাব ডিজিটাল শিক্ষাঙ্গনের দাবী শতভাগ পূরণ করেছে।
সহশিক্ষা কার্যক্রম : লেখাপড়ার পাশাপাশি নিয়মিত সাংস্কৃতিক চর্চা,বিতর্ক প্রতিযোগিতা,ইনডোর গেমস, বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ও শিক্ষা সফর শিক্ষার্থীদের মননকে বিকশিত করছে। জাতীয় দিবস সমূহ এখানে উদযাপিত হয় সাড়ম্বরে।সুপরিসর কলেজ ক্যাম্পাসে রয়েছে বাস্কেটবল, ভলিবল ও ব্যাডমিন্টন গ্রাউন্ড।রয়েছে ফুটবল ও ক্রিকেট খেলার সুযোগ।ইনডোর গেমসে রয়েছে পুল, কেরম, দাবা, টেবিল টেনিস ইত্যাদি।খেলাধূলার পাশাপাশি সামাজিক ও পরিবেশ উন্নয়নমূলক বিভিন্ন কাজেও অংশগ্রহণ করে শিক্ষার্থীরা।আর এর জন্য রয়েছে লিডারশীপ ও সমাজ কল্যাণ এওয়ার্ড।
ইংলিশ ল্যাংগুয়েজ ক্লাব : ছাত্রছাত্রীদের জন্য রয়েছে স্পোকেন ও রিটেন ইংলিশ ক্লাব যেখানে শিক্ষার্থীরা রিডিং, রাইটিং, লিসেনিং এবং স্পোকেনে দক্ষতা উন্নয়নের সাথে সাথে প্রায় ৩৫০০ স্যাট ভোকাবিউলারী সম্পন্ন করে ।এই জ্ঞান তাদেরকে এইচ.এস. সি পরবর্তী বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যয়নে বিশেষ সহায়তা করে।
কৃতী শিক্ষার্থী : এই কলেজের প্রাক্তন ছাত্র অপি চৌধুরী (বর্তমানে কুমিল্লা সরকারী মেডিকেল কলেজে অধ্যয়নরত) বলেন, CSBH চট্টগ্রামের বুকে একটি অন্যতম সেরা কলেজ। অতীত সুনামের কথা শুনে সরকারী কলেজে ভর্তির সুযোগ পেয়েও এই কলেজে ভর্তি হই। এই কলেজ আমার সকল চাহিদা পূরণ করেছে। সম্মানীয় শিক্ষকগণের নিবিড় পরিচর্যার কথা আজীবন কৃতজ্ঞতায় স্মরণ করব। প্রাক্তন ছাত্রী ইফতিয়া জান্নাত (বর্তমানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগে অধ্যয়নরত) জনান, `CSBH কলেজ আমাদের স্বপ্ন দেখতে শিখিয়েছে বহুদূর এগিয়ে যাওয়ার। এইচএসসি ১ম বর্ষ থেকে আমাদের মেডিকেল, বুয়েট, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার জন্য প্রস্তুতির ভিত গড়ে দিয়েছিলন আমাদের শিক্ষকগণ। বিশেষ করে ইংরেজীতে প্রয়োজনীয় সকল দক্ষতা আমরা এইচএসসিতেই অর্জন করেছি ,যা বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তিতে দারুণ সহায়ক হয়েছে।’ CSBHএর এরুপ শতশত চৌকষ শিক্ষার্থী আজ দেশ ও বিদেশের মেডিকেল কলেজ, ইঞ্জিনিয়ারিং ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়সহ মেরিন একাডেমী, সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীতে সদর্পে ঠাঁই করে নিয়েছে।

অনলাইন আবেদন : একাদশে ভর্তির অনলাইন আবেদন শুরু হয়েছে। আগ্রহী শিক্ষার্থীদের জন্য CSBH (code-3621)এর ক্যাম্পাসে রয়েছে বিনামূল্যে আবেদন ফরম পূরণের ব্যবস্থা! ক্যাম্পাসে না এসে কলেজ ওয়েব সাইটে (www.csbh.edu.bd) লগইন করে এডমিশন ফরমে ক্লিক করলে যে ফরমটি আসবে তা পূরণ করলে এবং নির্দিষ্ট বিকাশ নম্বরে ভর্তি ফির টাকা জমা দিলেই ভর্তি সম্পন্ন হবে। শিক্ষার্থী পাবে একটি আইডি নম্বর এবং স্টুডেন্ট পোর্টালে সংরক্ষিত থাকবে তার সব তথ্য।
বিশেষ বৃত্তি : ভর্তিতে বিশেষ বৃত্তি ঘোষণা করেছে কলেজ কর্তৃপক্ষ। জিপিএ-৫ প্রাপ্ত প্রথম ২০ জনকে মাসিক টিউশন ফি এর ১০০%, ২য় ২০ জনকে ৫০%, জিপিএ -৪.৫ বা এর অধিক প্রাপ্ত ১ম ১০ জনকে ২৫% এবং জিপিএ -৪ বা এর অধিক প্রাপ্ত প্রথম ১০ জনকে ১২.৫% বৃত্তি দেয়া হবে।
আবেদনের ক্ষেত্রে বিশেষ পরামর্শ : আবেদনের ক্ষেত্রে প্রাপ্ত জিপিএ ও মোট নম্বর, কলেজের পড়ালেখার মান–পরিবেশ, বিগত বছরের ফলাফল, বাসা থেকে দূরত্ব এবং মাসিক বেতনসহ যাবতীয় খরচের বিষয়টি যাচাই–বাছাই করে কলেজের পছন্দক্রম ঠিক করার পরামর্শ দিয়েছেন কলেজের প্রতিষ্ঠাতা মেহরাব মাসুক।তিনি আরও বলেন, শুধু বিজ্ঞাপন নয় একজন অভিভাবক বা ছাত্রছাত্রীর প্রথম কাজ হলো ভর্তিযোগ্য কলেজটির অবকাঠামো, ক্লাসরুম, ব্যবহারিক পরীক্ষাগার,খেলাধূলার ব্যবস্থা, শিক্ষকের মান ও রাজনৈতিক কোন গোলযোগ বা অনৈতিক পরিবেশ রয়েছে কিনা তা ক্যাম্পাসে গিয়ে সরেজমিনে যাচাই করা ।
অনলাইন আবেদনে অনেক শিক্ষার্থী অতি আত্মবিশ্বাসের জোরে মাত্র কয়েকটি বা ৫টি কলেজ পছন্দক্রম দিয়ে আবেদন করে। কিন্তু দেখা গেল, তার প্রাপ্ত নম্বরে ওই ৫টি কলেজের কোনোটিতেই সে ভর্তির সুযোগ পেল না। এছাড়া পছন্দক্রমে আর কলেজ না থাকায় পরবর্তী তালিকাতেও তার আসার সুযোগ থাকে না। এতে করে জিপিএ–৫ পেয়েও কিছু শিক্ষার্থীর ভর্তি নিয়ে অনিশ্চয়তা তৈরি হয়। তবে সুযোগ থাকায় সর্বোচ্চ দশটি কলেজ পছন্দক্রম দিয়ে আবেদন করলে ভর্তি ঘিরে এ ধরনের অনিশ্চয়তা কমে যায়। আবেদনের সময় প্রদত্ত মোবাইল নম্বরটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারণ, আবেদন পরবর্তী ভর্তি সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্য এই মোবাইল নম্বরেই পাঠানো হবে।আর কন্টাক্ট নম্বর হিসেবে একই মোবাইল নম্বর কোনো ভাবেই একাধিক আবেদনে ব্যবহার করা যাবে না।
২২, পাঁচলাইশ (চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের মেইন গেইটের বিপরীতে) চট্টগ্রাম, এই ঠিকানায় এবং ০১৮৮১-৫৬৪৫০৫, ০১৯৭৬-৭৭৭৬৭৭ ফোন নম্বরে যোগাযোগ এবং www.csbh.edu.bd সাইটে লগ ইন করে বিস্তারিত জানা যাবে।

 

 

পূর্বকোণ/এসি

শেয়ার করুন

সম্পর্কিত পোস্ট