ভয়াবহ এই অবস্থা থেকে উত্তরণে ডেঙ্গু প্রতিরোধী টিকা দেয়ার কথা ভাবছে সরকার। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আহমেদুল কবীর বলেন, দ্রুতই ভ্যাকসিন ট্রায়াল শুরুর কথা ভাবা হচ্ছে। এ বিষয়ে যাথাযথ কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা হয়েছে বলেও জানান তিনি।
তিনি বলেন, ন্যাশনাল ইমিউনাইজেশনের টেকনিক্যাল মিটিংয়ে আমাদের ভ্যাকসিন বিষয়ে কথা হয়েছে। এ বিষয়ে আরও একটি মিটিং আছে। আমরা চাইছি দ্রুততম সময়ে ভ্যাকসিনের ট্রায়াল শুরু করতে।
এদিকে, রোগীর চাপে টালমাটাল দেশের সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালগুলো। এ অবস্থায় বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসক ও নার্স সংকট কাটানোর উদ্যোগ নেয়া হয়েছে বলেও জানান আহমেদুল কবীর।
রাজধানীর বিভিন্ন হাসপাতাল ঘুরে দেখা গেছে, ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ভর্তি হওয়া রোগীর সংখ্যা দিনকে দিন বেড়েই চলেছে। তীব্র জ্বর আর গা ব্যথা নিয়ে হাসপাতালের বিছানায় শুয়ে কাতড়াচ্ছেন রোগীরা। রোগীর চাপ সামাল দিতে হিমশিম খেতে হচ্ছে স্বাস্থ্যকর্মীদের।
রাজধানীর ডিএনসিসি হাসপাতালে ডাক্তার ও নার্সের সংকট কাটাতে ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে বলে জানালেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক।
ডেঙ্গু আক্রান্ত হলে চিকিৎকের পরামর্শ নেয়ার তাগিদ দিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।
পূর্বকোণ/জেইউ/পারভেজ