ঢাকার জুরাইনে রহিম বাদশা প্রকাশ হৃদয় (২৩) নামে এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। সোমবার (৭ অক্টোবর) রাতে রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে এই যুবকের মৃত্যু হয়। তাঁর মৃত্যু নিয়ে ভিন্ন বক্তব্য দিয়েছেন পরিবার ও স্থানীয় লোকজন।
তিনি মামার মুদি দোকানে কাজ করতেন। জুরাইন আলম মার্কেট এলাকায় পরিবারের সঙ্গে থাকতেন তিনি। রহিম বাদশা ছিলেন বাবা শফিক হিটলারের দুই ছেলেমেয়ের মধ্যে বড়। রহিম বাদশা বিয়ে করেন দুই বছর আগে।
রহিম বাদশার পরিবার জানায়, তাঁদের বাসার পাশে একটি চারতলা ভবনের ছাদে তাঁকে ডেকে নিয়ে মারধর করে ফেলে দেয়া হয়েছে।
কদমতলী থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মো. কবির হোসেন জানান, কলাবাগানের গ্রিন লাইফ হাসপাতালের আইসিইউ থেকে দিবাগত রাত দুটায় তাঁর মৃতদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজের মর্গে পাঠান। তিনি বলেন, রহিম বাদশার মুখের বিভিন্ন স্থানে আঘাতের দাগ ছিল। এছাড়া তাঁর হাতের আঙুলেও জখম ছিল। ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন পেলে মৃত্যুর সঠিক কারণ জানা যাবে বলে জানান এই পুলিশ।
আজ মঙ্গলবার(৮ অক্টোবর) দুপুরে ময়নাতদন্ত শেষে স্বজনেরা লাশ নিয়ে যান। নিহত যুবকের খালা সালমা বেগম বলেন, ‘মৃত্যুর সংবাদ শুনে এসেছি। তবে এখনো জানতে পারিনি রহিম বাদশার মৃত্যুর রহস্য!
পূর্বকোণ-রাশেদ