বিগত ২০২০-২১ অর্থবছরের প্রথম ৫ মাসে (জুলাই-নভেম্বর) চা রপ্তানি হয়েছিল ১ দশমিক ৮৬ মিলিয়ন ডলারের। অথচ চলতি অর্থবছরের একই সময়ে চা রপ্তানি হয়েছে মাত্র শূন্য দশমিক ৭৫ মিলিয়ন ডলারের। অর্থাৎ গত অর্থবছরের প্রথম ৫ মাসের তুলনায় ১ দশমিক ১১ মিলিয়ন ডলার কম। ফলে গত অর্থবছরের তুলনায় চা রপ্তানিতে ঋণাত্মক প্রবৃদ্ধি দাঁড়িয়েছে ৫৯ দশমিক ৬৮ শতাংশ। যা প্রায় ৬০ শতাংশ।

বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অধীনস্থ সরকারি সংস্থা রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো’র (ইপিবি) পরিসংখ্যানে চা রপ্তানির এমন চিত্র উঠে এসেছে। চা রপ্তানির পরিসংখ্যান বিশ্লেষণে জানা যায়, গত ২০২০-২১ অর্থবছরে বাংলাদেশ থেকে চা রপ্তানি হয়েছিল ৩ দশমিক ৫৬ মিলিয়ন ডলারের।

ফলে চলতি ২০২১-২২ অর্থবছরে চা রপ্তানির লক্ষ্যমাত্রা ধারা হয় ৪ মিলিয়ন ডলার। সে হিসেবে চলতি অর্থবছরের জুলাই থেকে নভেম্বর পর্যন্ত ৫ মাস চা রপ্তানির লক্ষমাত্রা ধরা হয়েছিল ১ দশমিক ৬১ মিলিয়ন ডলার। কিন্তু রপ্তানি হয়েছে মাত্র শূন্য দশমিক ৭৫ মিলিয়ন ডলার। অর্থাৎ ৫ মাসের রপ্তনির লক্ষ্যমাত্রা থেকে শূন্য দশমিক ৮৬ মিলিয়ন ডলার কম চা রপ্তানি হওয়ায় এই সময়ে ঋণাত্মক প্রবৃদ্ধি দাঁড়িয়েছে ৫৩ দশমিক ৪২ শতাংশ।

এছাড়া, গত ২০২০-২১ অর্থবছরের প্রথম ৫ মাসে চা রপ্তানি হয়েছিল ১ দশমিক ৮৬ মিলিয়ন ডলার। অথচ চলতি অর্থবছরের একই সময়ে চা রপ্তানি হয়েছে মাত্র শূন্য দশমিক ৭৫ মিলিয়ন ডলার। অর্থাৎ গত অর্থবছরের প্রথম ৫ মাসের তুলনায় ১ দশমিক ১১ মিলিয়ন ডলার কম। ফলে গত অর্থবছরের তুলনায় ঋণাত্মক প্রবৃদ্ধি দাঁড়িয়েছে ৫৯ দশমিক ৬৮ শতাংশ।

পূর্বকোণ/এসি