ডাক দিয়েছি, তুমি পৌঁছে গেছো মৌনী ধাপে
আমিও হালকা ওমের দিকে চৌহদ্দি ছাড়লাম
নেমে গেলাম জলের মতো।
পথে শামুকের খোল, পাথরের তীক্ষ্ম ঢেলা
বুঝতে কী পারো,
ঢালু অংশের আধভাঙা ফাটলে প্রত্মজীব শ্যাওলা?
পুজো নিয়ে তোমার মোহগ্রস্থ ঘুম তখনও ভাঙেনি
ভাবছো আমজনতা খেয়ে নেবে সংক্রামিত প্রসাদ
বাতিল নিরামিষের গরাস!
একবার উল্টোপিঠের প্রলেপ মোছো, সরল কাঁচ হও
অথবা হয়ে ওঠো বোধিবৃক্ষের নিচে কোনো স্ফটিক প্রাণকাঠামো
দেখবে রাতভর্তি কত ভ্যাকুয়াম শরীর, অজস্র নিশ্চল অলকা
স্টেশনের মতো নির্ঘুম থেকে হাত পাতছে, ভাত চাইছে !