চট্টগ্রাম শনিবার, ২০ এপ্রিল, ২০২৪

সর্বশেষ:

বিমানচালকের উপস্থিত বুদ্ধি

১৪ মে, ২০১৯ | ২:০১ পূর্বাহ্ণ

অবতরণের সময় স্পষ্টতই ধোঁয়া উঠছিলো। তবে সব যাত্রীই নিরাপদে আছেন। মিয়ানমারে বৃষ্টির মৌসুমে এর আগেও বাণিজ্যিক ও সামরিক বিমান চলাচলে বিঘœ তৈরি করেছে। ২০১৭ সালে আন্দামান সাগরে দেশটির এক সামরিক বিমান বিধ্বস্ত হয়ে ১২২ জন প্রাণ হারিয়েছিলেন। এছাড়া ২০১৫ সালে খারাপ আবহাওয়ার কারণে একটি বিমান রানওয়ে থেকে ছিটকে পড়ে।

বিমানচালকের উপস্থিত বুদ্ধিতে বাঁচলো শত প্রাণ
ইন্টারন্যাশনাল ডেস্ক : মিয়ানমারের এক বিমানচালকের উপস্থিত বুদ্ধি ও দক্ষতায় বেঁচেছে প্রায় ১০০ মানুষের প্রাণ। গত রবিবার বিমানের ল্যান্ডিং গিয়ার নষ্ট হয়ে গেলেও সামনের চাকা ছাড়াই দারুণ দক্ষতার সঙ্গেই রানওয়েতে অবতরণ করিয়েছেন তিনি। এক কর্মকর্তার বরাতে সোমবার এই তথ্য জানায় রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ান।
সম্প্রতি মিয়ানমারে বাংলাদেশ বিমানের একটি বিমান দুর্ঘটনায় পড়ে। বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের ইয়াঙ্গুনগামী ড্যাশ-৮ উড়োজাহাজের ফ্লাইটটি (বিজি ০৬০) ঢাকা থেকে বুধবার বিকাল ৩টা ৪৫ মিনিটে ত্যাগ করে। বাংলাদেশ সময় সন্ধ্যা ৬টার দিকে ইয়াঙ্গুনে অবতরণের সময় বৈরী আবহাওয়ার কবলে পড়ে রানওয়ে থেকে ছিটকে যায়। এ ঘটনায় ১৯ যাত্রী আহত হন।
এক সপ্তাহেরও কম সময়ে এমন আরও একটি দুর্ঘটনার মুখোমুখি হতে গিয়েছিলো ইয়াঙ্গুন বিমানবন্দর। মিয়ানমার ন্যাশনাল এয়ারলাইন্স ফ্লাইট ইউবি-১০৩ এর বিমানে ৮২ জন যাত্রীসহ মোট ৮৯ জন আরোহী ছিলেন। সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া এক ভিডিওতে দেখা যায়, বিমানটি ধীর গতিতে অবতরণ করে এবং হল্টের দিকে এগিয়ে যায়। মিয়ানমার বেসামরিক বিমান চলাচল দফতরের উপ মহাপরিচালক ই তুত অং বলেন, চালক বেশ কয়েকবার সামনের অবতরনের চাকা খোলার চেষ্টা করেছেন। প্রথমে কম্পিউটার কমান্ডে, তারপর সরাসরি।

শেয়ার করুন

সম্পর্কিত পোস্ট