২০২০ সালের আগস্টে পেরুতে চিহ্নিত হওয়া ল্যাম্বডা ভ্যারিয়েন্ট নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা । বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে, ল্যাম্বডা স্ট্রেইনকে এই মুহূর্তে পর্যবেক্ষণে রাখা জরুরি। খুব শিগগিরি হয়তো আলফা, বিটা, ডেল্টা, গামা-র মতো একেও জায়গা দিতে হবে ‘ভ্যারিয়েন্ট অব কনসার্ন’ তালিকায়।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা পেরুর এই ভ্যারিয়েন্টকে ‘ভ্যারিয়েন্ট অব ইন্টারেস্ট’ তালিকায় জায়গা দিয়েছে। বর্তমানে এটি অন্তত ২৯টি দেশে ছড়িয়ে পড়েছে।
ডব্লিউএইচওর বক্তব্য, ‘দক্ষিণ আমেরিকা জুড়ে ল্যাম্বডা স্ট্রেইন ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়া দেখেই একে ‘ভ্যারিয়েন্ট অব ইন্টারেসট’ ঘোষণা করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।’
ডব্লিউএইচও জানিয়েছে, ল্যাম্বডা স্ট্রেইনটিকে তারা দীর্ঘ সময় ধরে পর্যবেক্ষণ করে দেখেছে, এটির সংক্রমণ ক্ষমতা ক্রমেই বেড়েছে। অ্যান্টিবডির ক্ষমতাও নষ্ট করে দিচ্ছে এটি।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, তৃতীয় ঢেউ আছড়ে পড়ার আগে যত বেশি সম্ভব টিকা দিতে হবে। না হলে নতুন ভ্যারিয়েন্ট আরও বেশি বিপদ ডেকে আনতে পারে।
পূর্বকোণ/এএ