৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ | ৭:৫২ অপরাহ্ণ
অনলাইন ডেস্ক
সময় মতো চিহ্নিত করা গেলে ৯৬ শতাংশের ক্ষেত্রেই প্রস্টেট ক্যানসারে আক্রান্ত রোগীর প্রাণ বাঁচানো যায় । তাই এই রোগের প্রাথমিক লক্ষণগুলি সম্পর্কে সতর্ক থাকা আবশ্যিক।
সময় মতো চিহ্নিত করা গেলে ৯৬ শতাংশর ক্ষেত্রেই বাঁচানো যায় রোগীর প্রাণ। তাই এই রোগের প্রাথমিক লক্ষণগুলি সম্পর্কে সতর্ক থাকা আবশ্যিক।
প্রস্রাব ধরে রাখতে না পারা কিংবা প্রস্রাব পেলে ঠিকভাবে মূত্রত্যাগ করতে না পারা এই রোগের অন্যতম প্রাথমিক লক্ষণ। পাশাপাশি, এই রোগে বড় হয়ে যেতে পারে মূত্রস্থলীর প্রস্টেট গ্রন্থির আয়তনও।
বার বার মূত্র ত্যাগের প্রবণতা: বার বার প্রস্রাব পাওয়া প্রস্টেট ক্যানসারের লক্ষণ হতে পারে। বিশেষত, রাতের দিকে বার বার মূত্রত্যাগের প্রবণতা দেখা যায় আক্রান্তের। প্রস্রাব ত্যাগের প্রবণতায় যে কোনও রকম পরিবর্তন এলেই বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ নেওয়া প্রয়োজন।
মূত্রত্যাগের সময়ে ব্যথা: মূত্রত্যাগের সময়ে ব্যথা হওয়া মোটেই ভাল লক্ষণ নয়। মূত্রত্যাগের সময়ে ব্যথা বা জ্বালা হওয়া একাধিক রোগের লক্ষণ হতে পারে। প্রস্টেট ক্যানসারও তার ব্যতিক্রম নয়।
রক্ত: মূত্রের সঙ্গে রক্তপাত হওয়াকে বিজ্ঞানের ভাষায় বলে ‘হিমাচুরিয়া’। মূত্রের সঙ্গে রক্তপাত হলে বা মূত্রের রং লাল, গোলাপি কিংবা গাঢ় বাদামি হয়ে গেলে অবিলম্বে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া প্রয়োজন।
পিঠ ও কোমরে যন্ত্রণা: কোমরের নীচের দিকে একাধিক কারণে ব্যথা হতে পারে।
তাই এই সমস্যা অবজ্ঞা করার প্রবণতা বিরল নয়। বিশেষজ্ঞদের মতে, পিঠের নীচের দিক, কোমর, নিতম্ব, কুচকি ও থাইয়ের ব্যথা প্রস্টেট ক্যানসারের লক্ষণ হতে পারে। বিশেষত, বয়স্কদের ক্ষেত্রে এই উপসর্গটি অনেক বেশি দেখা যায়।
পূর্বকোণ/সাফা/পারভেজ