চট্টগ্রাম বুধবার, ২৪ এপ্রিল, ২০২৪

সর্বশেষ:

স্প্রিং ২০২০ সেমিস্টারের এডমিশন টেস্ট ইডিইউ ভিন্ন আঙ্গিকে মেধা যাচাই করে

১৪ ডিসেম্বর, ২০১৯ | ৪:৪৩ পূর্বাহ্ণ

গতকাল ১৩ ডিসেম্বর শুক্রবার অনুষ্ঠিত হয়ে গেল ইডিইউ স্প্রিং ২০২০ সেমিস্টারের ভর্তি পরীক্ষা। সারাদিন ধরে তিনটি স্কুলের অধীনে ¯œাতক ও ¯œাতকোত্তর পর্যায়ের নয়টি প্রোগ্রামে ভর্তি ফরম নেয়া শিক্ষার্থীরা অংশ নেয় এই পরীক্ষায়।

প্রোগ্রামগুলো হলো স্কুল অব বিজনেসের অধীনে বিবিএ, এমবিএ ও অর্থনীতি; স্কুল অব লিবারেল আর্টসের অধীনে ইংরেজি (বিএ ও এমএ); স্কুল অব ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের অধীনে কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং (বিএসসি ও এমএসসি), ইলেক্ট্রনিক ও ইলেক্ট্রিকাল ইঞ্জিনিয়ারিং এবং ইলেক্ট্রিকাল ও টেলিকমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং। পরীক্ষা শুরু হওয়ার পর বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক মু. সিকান্দার খান কেন্দ্র পরিদর্শন করেন। তিনি বলেন, ভর্তি পরীক্ষার মাধ্যমে ইস্ট ডেল্টা ইউনিভার্সিটি প্রকৃত অর্থে ভর্তিচ্ছুদের মেধা যাচাই করে। কারণ প্রত্যেক শিক্ষার্থীকে ব্যক্তিপর্যায়ে পরিচর্যা করার মাধ্যমে তাদের মেধা বিকাশে সহযোগিতা করে ইডিইউ।

বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চেয়ারম্যান সাঈদ আল নোমান বলেন, ইস্ট ডেল্টা ইউনিভার্সিটি ভর্তি পরীক্ষার মাধ্যমে ভিন্ন আঙ্গিকে শিক্ষার্থীদের মেধা যাচাই করে। স্কুল-কলেজের শিক্ষায় শিক্ষার্থীদের মধ্যে তারতম্য থাকে। ভর্তি পরীক্ষার মাধ্যমে আমরা তা নিরূপণ করছি। পরীক্ষার্থী সাফওয়ানুল ইসলাম বলেন, ইস্ট ডেল্টা ইউনিভার্সিটি অন্য বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর তুলনায় সবসময়ই অন্যরকম, এমনটাই শুনেছি সবখানে। ভর্তি পরীক্ষা দিতে এসেই তার সত্যতা বুঝতে পেরেছি। সচরাচর যে ধরণের প্রশ্নপত্রে অন্য বিশ্ববিদ্যালয়গুলো ভর্তিপরীক্ষা নিয়ে থাকে, ইডিইউর প্রশ্ন সেসব থেকে ভিন্ন। এসব প্রশ্ন শিক্ষার্থীদের মেধা নিরূপণে খুব কার্যকর।-বিজ্ঞপ্তি

যাত্রা শুরুর প্রথম বছরই ডাক বিভাগের ডিজিটাল লেনদেন নগদ দ্বিতীয় অবস্থানে এসেছে উল্লেখ করে ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেছেন, অচিরেই নগদ দেশের এক নম্বর পর্যায়ে যাবে। ২০২১ সালে সেটি সম্ভব হবে। বাংলাদেশ ডাক বিভাগ মিলনায়তনে গত বৃহস্পতিবার আয়োজিত এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার এসব কথা বলেন। ‘সংযুক্তিতে উৎপাদন, দেশের হবে উন্নয়ন’ এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে ডিজিটাল বাংলাদেশ দিবস ২০১৯ উদযাপন করেছে বাংলাদেশ ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ। দিবসটি উদযাপনে সার্বিক সহায়তা করেছে ডাক বিভাগের ডিজিটাল লেনদেন নগদ। মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেন, ডাক বিভাগকে অনেকে মনে করত এটি শেষ হয়ে গেছে। কেউ ভাবতে পারছিল না যে এর বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান লাভজনক হতে পারে। তিনি বলেন, ২৬ মার্চ ২০১৯ সালে প্রধানমন্ত্রী ডাক বিভাগের ডিজিটাল লেনদেন “নগদ”-এর উদ্বোধন করেন। বর্তমানে প্রতিদিন নগদ এর লেনদেনের পরিমাণ ৮০ কোটি টাকার বেশি। ২৬ মার্চ যাত্রা করে আজ যদি দেশের দ্বিতীয় হতে পারি, তাহলে ২০২১ সালে আমরা এক নম্বর হতে পারবো। ডাক বিভাগের ঘুরে দাঁড়ানোর বিষয়ে মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেন, এখন গর্ব করে বলতে পারি আমার বিটিসিএল ঘুরে দাঁড়িয়েছে। বাংলাদেশের কানেক্টিভিটি তৈরি করেছে বিটিসিএল। পৃথিবীর কাছে দেখিয়ে দেব ডাক বিভাগ কীভাবে ঘুরে দাঁড়িয়েছে। ২০২১ সালের মধ্যে টেলিটক শুধু ঘুরে দাঁড়াবে না, দেশের সেরা মোবাইল অপারেটর হবে বলেও তিনি আশা প্রকাশ করেন। বিশেষ অতিথির বক্তব্যে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ, ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সভাপতি এ কে এম রহমতুল্লাহ এমপি বলেন, এখন একটি মোবাইল দিয়েই সব ধরনের কাজ করা যায়। ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার জন্য সবার যে প্রচেষ্টা, তা চোখে পড়ার মতো। তিনি ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার জন্য সবার সার্বিক সহযোগিতা কামনা করেন। আলোচনা সভায় ডিজিটাল বাংলাদেশ দিবস ২০১৯-এর মূল প্রতিপাদ্য উপস্থাপন করেন কানাডিয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের উপাচার্য অধ্যাপক মুহাম্মদ মাহফুজুল ইসলাম। এর আগে দিবসটি উপলক্ষে একটি শোভাযাত্রা হয়। শোভাযাত্রায় ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার ও বাংলাদেশ ডাক বিভাগের মহাপরিচালক সুধাংশু শেখর ভদ্র এবং ডাক বিভাগের কর্মকর্তা, কর্মচারীরা অংশগ্রহণ করেন। আলোচনা সভার শুরুতে বাংলাদেশ ডাক বিভাগের মহাপরিচালক সুধাংশু শেখর ভদ্র সূচনা বক্তব্য দেন। সভায় সভাপতিত্ব করেন ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের সচিব মো. নূর-উর-রহমান। এ ছাড়া আলোচনা সভায় আরও বক্তব্য দেন এটুআই প্রকল্পের পলিসি অ্যাডভাইজার আনির চৌধুরী, ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সদস্য বেগম অপরাজিতা হক এমপি, ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সদস্য বেনজীর আহমেদ এমপি প্রমুখ।-বিজ্ঞপ্তি

শেয়ার করুন

সম্পর্কিত পোস্ট