উপজেলার কধুরখীল ইউনাইটেড মুসলিম উচ্চ বিদ্যালয় মাঠো গাউসিয়া কমিটি থানা শাখার উদ্যোগে ইয়া রাসুলাল্লাহ কনফারেন্স অনুষ্ঠিত হয়েছে গত ১৯ নভেম্বর।
সংগঠনের সভাপতি নুরুল ইসলাম মুন্সীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন আল্লামা তাহের শাহ। বিশেষ অতিথি ছিলেন আল্লামা হামিদ শাহ, আল্লামা সৈয়্যদ মো. কাসেম শাহ। এরশাদ খতিবী, অধ্যাপক আবুল মনসুর দৌলতী ও মাওলানা ফখরুদ্দিনের যৌথ সঞ্চালনায় মাহফিলে অতিথি ছিলেন আনজুমান-এ-রহমানিয়া আহমদিয়া সুন্নিয়া ট্রাস্টের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট মো. মহসীন, সেক্রেটারি আনোয়ার হোসেন, জয়েন সেক্রেটারি সিরাজুল হক, এডিশনাল সেক্রেটারি মো. শামসুদ্দিন, প্রফেসর শামসুর রহমান, মুফতি ওবাইদুল হক নঈমী, গাউসিয়া কমিটির কেন্দ্রীয় চেয়ারম্যান পেয়ার মো. কমিশনার, সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান আনোয়ারুল হক, ভাইস চেয়ারম্যান হামিদ, মহাসচিব শাহজাদ ইবনে দিদার, জয়েন সেক্রেটারী মাহবুব খান, যুগ্ম মহাসচিব এডভোকেট মোছাহেব উদ্দীন বখতেয়ার, শফিক, মাহবুব ইলাহী সিকদার, আবদুস ছাত্তার চৌধুরী, শফিক, কমরুদ্দিন ছবুর, সৈয়দ জালাল উদ্দিন আজাহারী, কাজী ওবাইদুল হক হক্কানী, নেজবাত আলী বাবুল, হাবিবুল্লাহ মাস্টার, উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান নুরুল আলম, ভাইস চেয়ারম্যান মুক্তিযোদ্ধা এসএম সেলিম, শেখ সালাহ উদ্দিন, ইউপি চেয়ারম্যান শফিউল আজম শেফু, হামিদুল হক মান্নান, অধ্যক্ষ শোয়াইব রেজা, রেজাউল করিম বাবুল, বোরহান উদ্দিন এমরান, ইঞ্জিনিয়ার ফরিদ, সিরাজদৌল্লা খতিবী, জয়নাল আবেদীন আলকাদেরী, জাহেদুল হক আলকাদেরী, মহিউদ্দিন আল কাদেরী, এসএম মমতাজুল ইসলাম, ইসকান্দর আলম দিদার, এসএম ফজলুল কবীর, আহমদ নবী সওদাগর, আবু ছালেহ মো. সাইফুল্লাহ হক, জাহাঙ্গীর আলম, আলম খান, ইব্রাহীম সওদাগর, নজরুল ইসলাম, ঈসমাইল সিকদার প্রমুখ। সভায় বক্তারা বলেন, ১৯৭৪ সালে তৈয়্যব শাহ যে জুলুছ প্রতিষ্ঠা করেছেন তা সর্ববৃহৎ জুলুছ হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে। যা চট্টগ্রামের জন্য একটি সৌভাগ্যের বিষয়। আমাদের সিলসিলার মাশায়েখে কেরাম বাংলাদেশকে দ্বীন ও সিলসিলার প্রচার প্রসারে বেচে নিয়েছেন, তারই ফলশ্রুতিতে দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে দ্বীনি প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে দ্বীন সিলসিলার কার্যক্রমকে প্রসারিত করেছেন।