চট্টগ্রাম শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল, ২০২৪

সর্বশেষ:

গত এক বছরে বিপিসি’র কার্যক্রমের সফলতার চিত্র

১৩ অক্টোবর, ২০১৯ | ২:২৬ পূর্বাহ্ণ

বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম কর্পোরেশন (বিপিসি) সমগ্র দেশে নিরবচ্ছিন্নভাবে সরকার নির্ধারিত মূল্যে ৩টি কোম্পানির (পদ্মা, মেঘনা এবং যমুনা) মাধ্যমে জ্বালানি সরবরাহ করে জ্বালানি নিরাপত্তা নিশ্চিতকল্পে বর্তমানে প্রায় ৪২ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে বিভিন্ন ধরণের প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে। এর মধ্যে রয়েছে বর্হি:সমুদ্র/কুতুবদিয়া হতে মাদার ভেসেলে (বড় জাহাজ) আমদানিকৃত অপরিশোধিত তেল পাইপ লাইনের মাধ্যমে পতেঙ্গাস্থ ইষ্টার্ণ রিফাইনারি লি: (ইআরএল) এ পরিবহণের জন্য সিংগেল পয়েন্ট মুড়িং (এসপিএম) প্রকল্প, ঢাকা-চট্টগ্রাম পাইপ লাইন প্রকল্প, কুর্মিটোলা-কাঞ্চন ব্রিজ, রুপগঞ্জ পর্যন্ত জেট-এ-১ পাইপ লাইন প্রকল্প, ইষ্টার্ণ রিফাইনারি লি: (ইআরএল) ২য় ইউনিট প্রকল্প এবং ভারত-বাংলাদেশ মৈত্রী পাইপ লাইন প্রকল্প উল্লেখযোগ্য। গত ১ বছরে বর্ণিত প্রকল্পসমূহের উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি হয়েছে এবং যথাসময়ে প্রকল্পসমূহ বাস্তবায়িত হবে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্র হতে জানা যায়। জ্বালানি তেল পরিমাপ ও সরবরাহ সংক্রান্ত প্রচলিত পদ্ধতির আধুনিকায়ণের লক্ষ্যে চট্টগ্রামস্থ প্রধান স্থাপনাসহ দেশের সকল ডিপোর অপারেশনাল কার্যক্রম অটোমেশনাল প্রক্রিয়ায় করার উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে ফলে সঠিক পরিমাপ নিশ্চিতকরণসহ সিস্টেম লজ সর্বনি¤œ পর্যায়ে থাকবে মর্মে বিপিসি কর্তৃপক্ষ জানিয়েছেন। এছাড়া, কর্তৃপক্ষের দৃঢ় পদক্ষেপে বিভিন্ন বিপণন কোম্পানির (পদ্মা, মেঘনা ,যমুনা ও এসএওসিএল) নিকট বিপিসির দীর্ঘ দিনের পাওনা গত ফেব্রুয়ারি/২০১৯ মাসে আদায়/সমন্বয় করা সম্ভব হয়েছে এবং সরকারের বিভিন্ন পাওনা (ভ্যাট/ট্যাক্স) পরিশোধ করা হয়েছে। বিমানের নিকট দীর্ঘ দিনের বকেয়া পাওনা আদায়েও উল্লেখ্যযোগ্য অগ্রগতি হয়েছে বলে কর্তৃপক্ষ জানিয়েছেন। জ্বালানি তেলের মূল্য আদায়ে পেমেন্ট অটোমেশনাল কার্যক্রমও হাতে নিয়েছে বিপিসি। বর্তমানে উক্ত কার্যক্রম গ্রহণের সম্ভাব্যতা যাচাই করা হচ্ছে। জ্বালানি তেলের মূল্য আদায়ে পেমেন্ট অটোমেশনাল কার্যক্রম বাস্তাবায়িত হলে রাষ্ট্রীয় এ প্রতিষ্ঠানটির যাবতীয় আর্থিক লেনদেনে অধিক স্বচ্ছতা নিশ্চিত হবে। -বিজ্ঞপ্তি

শেয়ার করুন

সম্পর্কিত পোস্ট