বিচার সংশ্লিষ্ট লোকবল সংকট,  তদন্তে দীর্ঘসূত্রতাসহ নানা জটিলতার পর গত (২০২২) বছরে ৩৫ হাজার ৯৫২টি মামলা নিষ্পত্তি করেছে চট্টগ্রামের চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) আদালত। ৮ বিচারক নিয়ে এতগুলো মামলা নিষ্পত্তি করে রীতিমতো নজির সৃষ্টি করেছে চট্টগ্রাম সিএমএম আদালত। বুধবার (২২ মার্চ) সিএমএম আদালত নাজির আবুল কালাম আজাদ এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন। এছাড়া চলতি মাসের ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বিচারাধীন আছে ৫০ হাজার ৯২৩টি মামলা।

তিনি জানান, চট্টগ্রাম চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের অধীনে মাত্র ৮ জন ম্যাজিস্ট্রেট ২০২২ সালে ৩৫ হাজার ৯৫২টি মামলা বিচার সংশ্লিষ্ট লোকবল সংকট,  তদন্তে দীর্ঘসূত্রতাসহ নানা জটিলতার পর গত (২০২২) বছরে ৩৫ হাজার ৯৫২টি মামলা নিষ্পত্তি করেছে চট্টগ্রামের চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) আদালত। ৮ বিচারক নিয়ে এতগুলো মামলা বিচার সংশ্লিষ্ট লোকবল সংকট,  তদন্তে দীর্ঘসূত্রতাসহ নানা জটিলতার পর গত (২০২২) বছরে ৩৫ হাজার ৯৫২টি মামলা বিচার সংশ্লিষ্ট লোকবল সংকট,  তদন্তে দীর্ঘসূত্রতাসহ নানা জটিলতার পর গত (২০২২) বছরে ৩৫ হাজার ৯৫২টি মামলা নিষ্পত্তি করেছে চট্টগ্রামের চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) আদালত। ৮ বিচারক নিয়ে এতগুলো মামলা বিচার সংশ্লিষ্ট লোকবল সংকট,  তদন্তে দীর্ঘসূত্রতাসহ নানা জটিলতার পর গত (২০২২) বছরে ৩৫ হাজার ৯৫২টি মামলা নিষ্পত্তি করেছে চট্টগ্রামের চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) আদালত। ৮ বিচারক নিয়ে এতগুলো মামলা বিচার সংশ্লিষ্ট লোকবল সংকট,  তদন্তে দীর্ঘসূত্রতাসহ নানা জটিলতার পর গত (২০২২) বছরে ৩৫ হাজার ৯৫২টি মামলা নিষ্পত্তি করেছে চট্টগ্রামের চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) আদালত। ৮ বিচারক নিয়ে এতগুলো মামলা নিষ্পত্তি করে রীতিমতো নজির সৃষ্টি করেছে চট্টগ্রাম সিএমএম আদালত। বুধবার (২২ মার্চ) সিএমএম আদালত নাজির আবুল কালাম আজাদ এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

এছাড়া চলতি মাসের ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বিচারাধীন আছে ৫০ হাজার ৯২৩টি মামলা। করে রীতিমতো নজির সৃষ্টি করেছে চট্টগ্রাম সিএমএম আদালত। বুধবার (২২ মার্চ) সিএমএম আদালত নাজির আবুল কালাম আজাদ এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন। এছাড়া চলতি মাসের ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বিচারাধীন আছে ৫০ হাজার ৯২৩টি মামলা। করে রীতিমতো নজির সৃষ্টি করেছে চট্টগ্রাম সিএমএম আদালত। বুধবার (২২ মার্চ) সিএমএম আদালত নাজির আবুল কালাম আজাদ এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন। এছাড়া চলতি মাসের ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বিচারাধীন আছে ৫০ হাজার ৯২৩টি মামলা। করেছে চট্টগ্রামের চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) আদালত। ৮ বিচারক নিয়ে এতগুলো মামলা বিচার সংশ্লিষ্ট লোকবল সংকট,  তদন্তে দীর্ঘসূত্রতাসহ নানা জটিলতার পর গত (২০২২) বছরে ৩৫ হাজার ৯৫২টি মামলা নিষ্পত্তি করেছে চট্টগ্রামের চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) আদালত। ৮ বিচারক নিয়ে এতগুলো মামলা নিষ্পত্তি করে রীতিমতো নজির সৃষ্টি করেছে চট্টগ্রাম সিএমএম আদালত। বুধবার (২২ মার্চ) সিএমএম আদালত নাজির আবুল কালাম আজাদ এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন। এছাড়া চলতি মাসের ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বিচারাধীন আছে ৫০ হাজার ৯২৩টি মামলা। করে রীতিমতো নজির সৃষ্টি করেছে চট্টগ্রাম সিএমএম আদালত। বুধবার (২২ মার্চ) সিএমএম আদালত নাজির আবুল কালাম আজাদ এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন। এছাড়া চলতি মাসের ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বিচারাধীন আছে ৫০ হাজার ৯২৩টি মামলা। করে রীতিমতো নজির সৃষ্টি করেছে চট্টগ্রাম সিএমএম আদালত। বুধবার (২২ মার্চ) সিএমএম আদালত নাজির আবুল কালাম আজাদ এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন। এছাড়া চলতি মাসের ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বিচারাধীন আছে ৫০ হাজার ৯২৩টি মামলা। করেছেন। ২০২০ ও ২০২১ সালে কোভিড-১৯ জনিত কারণে নির্বিঘ্নে কাজ করতে না পারায় ২০১৯ সালে ভিত্তি বছর ধরে কাজ করা হয়। বছর শেষে পরিসংখ্যান বিশ্লেষণে দেখা যায়, ২০১৯ সালে ৩৩ হাজার ১৭টি মামলা নিষ্পত্তি হলেও ২০২২ সালে নিষ্পতির সংখ্যা ৩৫ হাজার ৯৫২টি মামলা। অর্থাৎ  নিষ্পত্তি করা মামলার সংখ্যা বেড়েছে ২৯৩৫টি। পাশাপাশি ২০২২ সালে এই আদালতে রাজস্ব আদায় হয়েছে ৪ কোটি ৩১ লাখ ৩৭ হাজার ৬৭৮ টাকা। তাছাড়া, ২০১৯ সালে ৭ হাজার ২৯১ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়। অন্যদিকে, ২০২২ সালে ২২ হাজার ১৮৪ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়। অধিকন্তু, মামলা গ্রহণের ক্ষেত্রে সতর্কতা অবলম্বন করায় ২০১৯ সালের তুলনায় ১ হাজার ৬০৫টি মামলা কম দায়ের হয়েছে ।

আবুল কালাম আজাদ বলেন, চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিজ্ঞ ম্যাজিস্ট্রেটবৃন্দ অধিক সংখ্যক মামলা নিষ্পত্তি করে জনগণের জন্য ন্যায়বিচার নিশ্চিতে কাজ করেছেন। কোভিড-১৯ জনিত পরিস্থিতিতেও জীবনের ঝুঁকি নিয়ে বিজ্ঞ বিচারকগণ নিয়মিত আদালতে নিরলসভাবে কাজ করেছেন এবং অদ্যাবধি কাজের ধারা অব্যাহত আছে। বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি মো. কামরুল হোসেন মোল্লা মহোদয়কে চট্টগ্রাম বিভাগের দায়িত্ব প্রদান করেছেন। দায়িত্বপ্রাপ্ত বিচারপতির তদারকি ও  দিক-নির্দেশনায় সিএমএম আদালতের ম্যাজিস্ট্রেটবৃন্দের কাজে নতুন গতির সঞ্চার করেছে। 

তিনি বলেন, সিএমএম আদালতে এই মুহূর্তে ৭৬ জন সহায়ক কর্মচারী রয়েছে। এর মধ্যে প্রতিটি আদালতে একজন বেঞ্চ সহকারী, একজন অফিস সহায়ক ও একজন স্টেনো টাইপিস্ট রয়েছেন। প্রতিটি আদালতে গড়ে ৬৩৬৫টি মামলার বিপরীতে মাত্র ৩ জন সহায়ক কর্মচারী অপ্রতুল। ৩ জন সহায়ক কর্মচারীর মাধ্যমে এই বিপুল সংখ্যক মামলায় যথাযথভাবে “কেস ম্যানেজমেন্ট” অত্যন্ত কঠিন।

পূর্বকোণ/রাজীব/পারভেজ