চক্ষু বিষয়ক উচ্চতর শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ কার্যক্রম পরিচালনায় সরকারি অনুমোদন পেয়েছে চট্টগ্রাম লায়ন্স আই ইনস্টিটিউট এন্ড হসপিটাল। ফলে ২০২৩ সালের শুরু থেকে এমএলওপি এবং পোস্ট গ্রাজুয়েট সাবস্পেশালিস্ট ফেলোশিপ কোর্স চালু করা হবে বলে জানিয়েছেন লায়ন্স দাতব্য চক্ষু হাসপাতালের চেয়ারম্যান পিডিজি লায়ন নাসির উদ্দিন চৌধুরী। গতকাল (মঙ্গলবার) দুপুরে হাসপাতালের হালিমা রোকেয়া হলে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ তথ্য জানান।
এ সময় লায়ন নাসির উদ্দিন চৌধুরী বলেন, ২০২৩ সাল থেকে ডিপ্লোমা ইন অফথালমোলজি পরিচালনার প্রস্তুতিও আমাদের চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে। উচ্চশিক্ষা প্রদানে সরকারি অনুমোদন এই প্রতিষ্ঠানের জন্য বিশাল মাইলফলক। এর মাধ্যমে আমরা চক্ষু বিষয়ে উন্নত প্রশিক্ষণ কার্যক্রম পরিচালনা করতে পারব। এই অর্জন আধুনিক চক্ষু চিকিৎসা প্রদান, অন্ধত্ব দূরীকরণ এবং সাশ্রয়ী মূল্যে মানুষের দোরগোড়ায় চক্ষু চিকিৎসা পৌঁছে দেওয়ার লক্ষ্যে আমাদের অগ্রযাত্রাকে আরও বাড়িয়ে দেবে। তিনি বলেন, চক্ষুসেবা কার্যক্রমে বিশেষজ্ঞ ডাক্তার, নার্স ও প্যারামেডিকসহ নারীরাই সর্বত্র এগিয়ে।
এক্ষেত্রে বৃহত্তর চট্টগ্রামে একটি প্রতিবন্ধকতা রয়ে গেছে। এই ইনস্টিটিউটের সূচনা সেটি কাটিয়ে উঠতে অনেকটাই সহায়তা করবে। চট্টগ্রাম লায়ন্স ফাউন্ডেশনের এসোসিয়েট সেক্রেটারি লায়ন এস.এম আশরাফুল আলম আরজুর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন দৈনিক আজাদী সম্পাদক ও সাবেক চট্টগ্রাম জেলা লায়ন গভর্নর এম এ মালেক, লায়ন কামরুন মালেক, লায়ন কহিনুর কামাল, লায়ন নাজমুল হক চৌধুরী, লায়ন মো. মোস্তাক হোসাইন, সিরাজুল হক আনসারি, ডা. দেবাশীষ দত্ত, ট্রেজারার লায়ন এস জোহা চৌধুরী।
পূর্বকোণ/আর