চট্টগ্রাম শুক্রবার, ২৯ মার্চ, ২০২৪

আ.লীগের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী সমাবেশে ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ

দেশে এখন কোন অভাব নেই অভাব শুধু খাঁটি মানুষের

নিজস্ব প্রতিবেদক

২৪ জুন, ২০১৯ | ২:২৩ পূর্বাহ্ণ

সুসময় হওয়ায় সবাই নৌকায় উঠতে চায় : তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান

আওয়ামী লীগ মানুষকে শান্তি দিয়েছে : ভূমিমন্ত্রী জাবেদ

আ.লীগ যা প্রতিশ্রুতি দেয় তা করে : শিক্ষা উপমন্ত্রী নওফেল

বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন এমপি বলেন, জননেত্রী শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন আওয়ামী লীগের জন্য টার্নিং পয়েন্ট। তাঁর নেতৃত্বে দেশ এগিয়ে গেছে। এই দেশে এখন কোন অভাব নেই। অভাব শুধু খাঁটি মানুষের। সবার মাঝে দেশপ্রেম থাকতে হবে উল্লেখ করে বলেন, একইসাথে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতিও আস্থা থাকতে হবে। দেশের প্রত্যেকেরই আর্থিক ভিত্তি ও জীবনমানের নজিরবিহীন উন্নতি ঘটেছে। এ অর্জনের ফলে বাংলাদেশ বিশ্বে মর্যাদার আসনে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। তিনি গতকাল রবিবার আওয়ামী লীগের ৭০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে মহানগর আওয়ামী লীগের উদ্যোগে ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত সুধী সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে একথা বলেন। তিনি বলেন, অসংখ্য নেতাকর্মীর ত্যাগ-তিতিক্ষা এমনকি আত্মবলিদানে আওয়ামী লীগ উপমহাদেশের প্রাচীনতম ঐতিহ্যবাহী একটি বৃহত্তম গণসংগঠনের মর্যাদায় অভিষিক্ত হয়েছে। চট্টগ্রামে আওয়ামী লীগের ভিত্তিকে অনেক প্রতিকূলতা অতিক্রম করে সুদৃঢ় ভিত্তির উপর দাঁড় করিয়েছেন শহীদ শেখ মোজাফফর আহমদ, আমীর হোসেন দোভাষ, এম.এ আজিজ, জহুর আহম্মদ চৌধুরী, এম.এ. হান্নান, মো. ইছহাক মিয়া, এম.এ. মান্নান, আতাউর রহমান খান কায়সার, আখতারুজ্জামান চৌধুরী বাবু, এ.বি.এম মহিউদ্দিন চৌধুরী ও কাজী ইনামুল হক দানুসহ অসংখ্য নিবেদিত প্রাণ নেতাকর্মী। ৭৫ সালে বঙ্গবন্ধু হত্যা পরবর্তী দুঃসময়ে বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিশোধ সংকল্পে এ.বি.এম মহিউদ্দিন চৌধুরী, মৌলভী সৈয়দ আহমদসহ তিনি জীবনের ঝুঁকি নিয়ে নেতাকর্মীদের সংগঠিত করে প্রতিরোধের ব্যারিকেড তৈরি করেছিলেন। সেই সময় মৌলভী সৈয়দসহ অনেক নেতাকর্মী স্বৈর শাসক জিয়ার নির্যাতন নিপীড়নে শহীদ হয়েছিলেন। তাঁদের এ ত্যাগ আওয়ামী লীগকে কঠিন সময় উত্তরণের শক্তি যুগিয়েছে। তিনি বলেন, ১৯৪৯ সালে ২৩ জুন ঢাকার রোজ গার্ডেনের যে বাড়িটিতে আওয়ামী লীগের জন্ম হয়েছিল সেই বাড়িটি এখন জাতীয় ঐতিহ্য ও ইতিহাসের সম্পদ হিসেবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সরকারি সম্পত্তি হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করেছেন। এ.বি.এম মহিউদ্দিন চৌধুরী’র স্বপ্ন ছিল চট্টগ্রামে আওয়ামী লীগের একটি স্থায়ী ভবন নির্মাণ করা। সেই স্বপ্ন বাস্তবায়নে দারুণ ফজল মার্কেটেটিকে আওয়ামী লীগের নিজস্ব সম্পত্তি হিসেবে পরিণত করে এখানে একটি বহুতল ভবন তৈরি করা হবে।
তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেন, সুসময় হওয়ার কারণে সবাই নৌকায় উঠতে চায়। কিন্তু যাত্রী বেশি হলে নৌকা ডুবে যায়। তাই কোন সুযোগ-সন্ধানীকে নৌকায় তোলার দরকার নেই। বিএনপিকে রাজনীতির কাকের দল উল্লেখ করে তিনি বলেন, বিএনপি’র রাজনীতি এখনো খালেদা জিয়ার কোমড় এবং হাঁটু ব্যাথা আর তারেক জিয়ার মামলার মধ্যেই সীমাবদ্ধ। আগুন সন্ত্রাসের তকমা মুছে জনগণের জন্য রাজনীতি করার আহবান জানান তিনি। আওয়ামী লীগ একটি সংগ্রাম এবং চেতনার নাম। বাঙালির সমস্ত অর্জন আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে এসেছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশ আজ অনন্য উচ্চতায় উঠেছে। রাজনীতিকে গণমানুষের কাতারে এনেছে আওয়ামী লীগ। পাকিস্তান সৃষ্টির পর কোন সংবিধান ছিল না। আওয়ামী লীগের হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর নেতৃত্বে পাকিস্তান সংবিধান পেয়েছে। বর্তমান জাতীয় সঙ্গীত ছিল আওয়ামী লীগের ৬৬ সালের সম্মেলন সঙ্গীত। স্বাধীনতার পর বাংলাদেশকে সমৃদ্ধির দিকে নিয়ে যাওয়ার সময় বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করা হয়। বঙ্গবন্ধু বেঁচে থাকলে বাংলাদেশ আজ দক্ষিণ কোরীয়া-সিঙ্গাপুরকে ছাড়িয়ে যেত। কেউ স্বীকার করুক আর নাইবা করুক শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশ এগিয়ে যাচ্ছে এটাই বাস্তবতা। এই দেশে এখন আর খালি পায়ের কিংবা ছেড়া কাপড় পড়া মানুষ দেখা যায় না। আকাশ থেকে কুঁড়ে ঘর দেখা যায় না। আমরা সব ধরনের উন্নয়ন সুচকে পাকিস্তানকে পেছনে ফেলেছি। কিছু কিছু সুচকে ভারতকেও পেছনে ফেলেছি। সমস্ত পৃথিবী বাংলাদেশের প্রশংসা করছে। কিন্ত বিএনপি, সিপিডিসহ কিছু সংগঠন এবং ব্যক্তি আছে যারা প্রশংসা করতে পারে না। দেশের এই আমূল পরিবর্তন কোন যাদুবলে হয়নি। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে হয়েছে। জনগণ না চাইলে আওয়ামী লীগ একদিনও ক্ষমতায় থাকবে না উল্লেখ করে বলেন, দেশের উন্নয়নের জন্য ক্ষমতার ধারাবাহিকতা দরকার।
ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী বলেন, প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকেই আওয়ামী লীগ সবসময় নির্যাতিত এবং নিপীড়িতের পাশে ছিল। প্রতিবাদ করতে লাখ লাখ নেতাকর্মী জুলুম-নির্যাতন এবং হত্যার শিকার হয়েছে। বিএনপি যখনই ক্ষমতায় ছিল দমন-পীড়ন চালিয়েছে। কাউকে রেহাই দেয়নি। আওয়ামী লীগ মানুষকে শান্তি দিয়েছে। সাড়ে ৫ লাখ কোটি টাকার বাজেট ঘোষণা করে ইতিহাস সৃষ্টি করেছে। এই দলটি বার বার প্রমাণ করেছে বাংলাদেশে আওয়ামী লীগের বিকল্প নেই।
শিক্ষা উপমন্ত্রী ব্যারিস্টার মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল বলেন, পৃথিবীর ইতিহাসে এমন রাজনৈতিক দল খুব কমই আছে যাদের নেতৃত্বে রাষ্ট্রের জন্ম হয়েছে। আওয়ামী লীগ এমনই একটি দল। ভবিষ্যত প্রজন্মের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, আমাদের মধ্যে ইতিহাস সচেতনতা ও আদর্শের মানসিকতা থাকতে হবে। বাঙালি জাতিয়তাবাদ, গণতন্ত্র আমরা কতটুকু চর্চা করছি তা চিন্তা করতে হবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তিল তিল করে আওয়ামী লীগকে পূনরায় জীবন দিয়ে নতুন করে গড়ে তুলেছেন। তিনি যে আদর্শ নিয়ে এই দল এবং দেশকে গড়ে তুলেছেন আমরা যদি তা ধারণ না করি, আদর্শ থেকে যদি বিচ্যুত হই তাহলে ভবিষ্যতে দল কখনো সংকটে পড়লে তা মোকাবেলা করা কঠিন হবে। আওয়ামী লীগের নির্বাচনী ইশতিহার ঘরে ঘরে সাধারণ মানুষের কাছে তুলে ধরার জন্য ওয়ার্ড পর্যায়ের নেতৃবৃন্দের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেন, মানুষকে আপনারা জানান, আওয়ামী লীগ যা প্রতিশ্রুতি দেয় তা করে।
নগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সিটি মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীন বলেন, আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে এদেশ স্বাধীন হয়েছে। জাতিরজনক বঙ্গবন্ধু নেতৃত্বে আমরা একটি স্বাধীন দেশ পেয়েছি। তাঁর কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশ অর্থনৈতিক মুক্তির দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। এখন আমাদের সংগঠন আরো শক্তিশালী ও ঐক্যবদ্ধ করে সরকারের সফলতা এবং ভবিষ্যত পরিকল্পনা সাধারণ মানুষকে জানাতে হবে।
নগর আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাহতাব উদ্দিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় বক্তব্য দেন নগর আওয়ামী লীগের সহসভাপতি নঈম উদ্দিন চৌধুরী, যুগ্ম সম্পাদক এ কে এম রেজাউল করিম চৌধুরী।
এর আগে ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনের উন্মুক্ত প্রাঙ্গণে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন প্রধান অতিথি ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন এম.পি এবং দলীয় পতাকা উত্তোলন করেন মহানগর আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাহতাব উদ্দিন চৌধুরী ও সাধারণ সম্পাদক সিটি মেয়র আ.জ.ম নাছির উদ্দীন। জন্মদিন’র শুভেচ্ছা প্লেকার্ডসহ ৭০টি বেলুন উড়িয়ে প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে মহানগর আওয়ামী লীগের কর্মসূচির শুভ সূচনা করা হয়। সুধী সমাবেশে মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি এডভোকেট সুনীল কুমার সরকার, এডভোকেট ইব্রাহিম হোসেন চৌধুরী বাবুল, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বদিউল আলম, এম.এ. রশিদ, উপদেষ্টা এ.কে.এম বেলায়েত হোসেন, শফর আলী, এনামুল হক চৌধুরী, শেখ মাহমুদ ইছহাক, নগর মহিলা আওয়ামী লীগের সভাপতি হাসিনা মহিউদ্দিন, নগর আওয়ামী লীগের সম্পাদকমন্ডলীর সদস্য নোমান আল মাহমুদ, শফিক আদনান, চৌধুরী হাসান মাহমুদ হাসনী, হাসান মাহমুদ শমসের, এড. ইফতেখার সাইমুল চৌধুরী, চন্দন ধর, মশিউর রহমান চৌধুরী, মোহাম্মদ হোসেন, জহুর আহমেদ, ইঞ্জিনিয়ার মানস রক্ষিত, আবদুল আহাদ, জোবায়দা নার্গিস খান, দিদারুল আলম চৌধুরী, ডা. ফয়সল ইকবাল চৌধুরী, শহিদুল আলম, জহর লাল হাজারী প্রমুখ।
উত্তর জেলা আওয়ামী লীগ : মাসব্যাপী ব্যাপক কর্মসূচির সূচনা দিবসে গতকাল রবিবার সকালে দোস্ত বিল্ডিংস্থ সংগঠন কার্যালয়ে জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তোলন, জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে মাল্যদান, বেলা ১১ টায় কেক কাটার মধ্যদিয়ে প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন করা হয়। আয়োজিত অনুষ্ঠানে সংগঠনের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি এবিএম ফজলে করিম চৌধুরী এম.পি বলেন, আওয়ামী লীগ মানেই জাতির অর্জন, সমৃদ্ধি আর সম্ভাবনার স্বর্ণালী দিন। মহান মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে দেশের স্বাধীনতা অর্জনের নেতৃত্ব দেয় দলটি। অনেক চড়াই-উৎরাই পেরিয়ে বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ আজ উপমহাদেশের একটি সর্ববৃহৎ গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠান। সূচনা বক্তব্যে সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক ও চট্টগ্রাম জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান এম.এ সালাম বলেন, ইতিহাস-ঐতিহ্য ও আন্দোলন- সংগ্রামের আত্মত্যাগকারী সংগঠন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের একজন সদস্য হওয়া অনেক মর্যদা ও গৌরবের। প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকেই সামরিক-বেসামরিক লেবাসে শাসন-শোষণের বিরুদ্ধে বলিষ্ট ভুমিকা পালন করে আওয়ামী লীগ। হাজার বছরের পরাধীন বাঙালি জাতিকে বঙ্গবন্ধুর কালজয়ী নেতৃত্বে সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধের মধ্যদিয়ে একটি স্বাধীন জাতি হিসেবে আত্মপ্রকাশে নেতৃত্ব দেন এই সংগঠন। আয়োজিত অনুষ্ঠানে সংগঠনের জেলা নেতৃবৃন্দের মধ্যে এড. ফখরুদ্দিন চৌধুরী, মো. আবুল কালাম আজাদ, মো. গিয়াস উদ্দিন, মো. জসিম উদ্দিন, ইউনুস গণি চৌধুরী, নুরুল আনোয়ার বাহার, দেবাশীষ পালিত, আবুল কাসেম চিশতি, মহিউদ্দিন বাবলু, জসিম উদ্দিন শাহ, বেদারুল আলম চৌধুরী বেদার, ইঞ্জি. মো. হারুন, এড. ভবতোষ নাথ, আলাউদ্দিন সাবেরী, মহিউদ্দিন রাশেদ, আবুল বশর, নুরুল হুদা, জাফর আহমদ, এস.এম শফিউল আজম, ডা. মোহাম্মদ মোস্তাফা, মোহাম্মদ ইদ্রিস প্রমুখ। এছাড়াও জেলার আওতাধীন উপজেলা, পৌরসভা, ইউনিয়ন ও ওয়ার্ড পর্যায়ে প্রতিষ্ঠাবাষির্কী উপলক্ষে আনন্দ শোভাযাত্রা, আলোচনা সভা, বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ভাষণ প্রচার, আলোকসজ্জাসহ নানা কর্মসূচি পালিত হয়েছে।
দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগ: সংগঠনের সভাপতি মোছলেম উদ্দিন আহমদ বলেন, দেশের মানচিত্র, পতাকা, জাতীয় সংগীত জাতির মর্যদা, ঐতিহ্য রক্ষার দল আওয়ামী লীগ। বাঙালি জাতীয়তাবাদের মূলমন্ত্রে দীক্ষিত হয়ে গণতান্ত্রিকভাবে প্রতিষ্ঠিত প্রাচীন এই দল। আওয়ামী লীগের জন্ম হয়েছিল বলেই বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা হয়েছে। গতকাল আন্দরকিল্লাস্থ সাংগঠন কার্যালয়ে আওয়ামী লীগের ৭১ বছরে পদার্পণ উপলক্ষে জেলা আওয়ামী লীগের কর্মসূচীর উদ্বোধনকালে তিনি একথা বলেন।
জেলা আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক মফিজুর রহমান বলেন, বঙ্গবন্ধুর দুটি স্বপ্নের একটি তার হাতেই স্বাধীন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা পেয়েছে, আরেকটি স্বপ্ন তাঁরই যোগ্য কন্যা শেখ হাসিনার হাত ধরে জাতি অর্থনৈতিক মুক্তি পেতে যাচ্ছে ।
উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের সহ-সভাপতি মোতাহেরুল ইসলাম চৌধুরী, সহ-সভাপতি আবুল কালাম চৌধুরী, সহ-সভাপতি মোহাম্মদ ইদ্রিস, সহ-সভাপতি এডভোকেট একেএম সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী, এডভোকেট মির্জা কছির উদ্দিন, এডভোকেট জহির উদ্দিন, প্রদীপ কুমার দাশ, খোরশেদ আলম, আবু জাফর, বোরহান উদ্দিন এমরান, নুরুল আবছার চৌধুরী, এডভোকেট মুজিবুল হক, তিমির বরণ চৌধুরী, আবদুল কাদের সুজন, আবদুল হান্নান চৌধুরী, বিজয় কুমার বড়–য়া, সদস্য চেয়ারম্যান নাছির আহমদ, দেবব্রত দাশ, মোস্তাক আহমদ আঙ্গুর, মোহাম্মদ মুছা, মাহবুবুল আলম শিবলী, এ কে আজাদ, শাহিদা আক্তার জাহান প্রমুখ ।

শেয়ার করুন

সম্পর্কিত পোস্ট