করোনাকালীন ঈদে সামাজিক এবং ধর্মীয় জমায়েত নিয়ন্ত্রণে অন্তর্বর্তী গাইডলাইন প্রকাশ করছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। এ বিষয়টিকে ‘খুব গুরুত্বের সঙ্গে’ বিবেচনার আহ্বান জানানো হয়েছে। যদি কেউ এ ধরনের জমায়েতের আয়োজন করে থাকেন, তবে তাদের ‘বিশেষ ব্যবস্থা’ নেয়ার পরামর্শ দেয়া হয়েছে।
নামাজে যারা যাবে তাদের সবাইকে সামাজিক দূরত্ব মানার পাশাপাশি ঈদগাহে মাস্ক পরতে বলা হয়েছে। খোলামেলা স্থানে নামাজ আয়োজন করতে বলা হয়েছে, ঘরের ভেতরে বাতাস চলাচলের সুবিধা কম থাকায় ঝুঁকি বেশি হবে।
কোনো আয়োজনে অসুস্থ ব্যক্তি থাকলে তাকে আলাদা করার পরামর্শ দেয়া হয়েছে গাইডলাইনে।
ওযুখানায় এলকোহল-ভিত্তিক (কমপক্ষে ৭০ শতাংশ এলকোহল থাকতে হবে) হাত পরিষ্কারক রাখতে হবে।
মসজিদ কিংবা ঈদগাহে যে সব স্থানে মানুষের বেশি হাত পড়ে, সেখানে নিয়মিত জীবাণুমুক্ত করার পরামর্শ দেয়া হয়েছে। কোরবানি দেয়ার সময় এবং পরে মাংস বিতরণের ক্ষেত্রে জাতীয় খাদ্য সুরক্ষা নীতি অনুসরণ করতে বলা হয়েছে।
এছাড়া, কোরবানির কোনো পশুকে অসুস্থ মনে হলে দ্রুত আইসোলেশনে রাখতে হবে। শারীরিক দূরত্ব যথাসম্ভব মানতে হবে।
পূর্বকোণ/এএ