চট্টগ্রাম বৃহষ্পতিবার, ২৫ এপ্রিল, ২০২৪

সোশ্যাল সিকিউরিটি ট্যাক্স চালু করলে বাড়বে কর প্রদান

মো. শাহাদাত হোসেন

১৪ নভেম্বর, ২০১৯ | ২:০৯ পূর্বাহ্ণ

আমার পারিবারিক প্রতিষ্ঠান এশিয়ান টায়ার সেন্টার। তবে আমি জিয়াং শিং ব্রান্ড ট্রাক টায়ারের সমগ্র বাংলাদেশের একমাত্র পরিবেশক। ব্যবসার সুবাদে দেশের বাইরে থেকে টায়ার ও মোটরপার্টস আমদানি করি। আমদানিকারক

হিসেবেও কাস্টমসে আমরা রাজস্ব দিয়ে থাকি। ভলিউম হিসেবেই আমি সর্বোচ্চ করদাতা হতে পেরেছি। এ নিয়ে দুইবার সর্বোচ্চ করদাতা হিসেবে আমি সম্মাননা পেলাম। এটা সত্যি খুব আনন্দের এবং সম্মানের। আমার প্রত্যাশা হচ্ছে, সরকারি যেসব কর্মকা- আছে সেগুলো যেন দ্রুত সম্পন্ন হয়। এতে ব্যবসায়ীরা ভোগান্তিতে পড়বে না। তাছাড়া বেশিরভাগ দেশে সরকার থেকে ‘সোশ্যাল সিকিউরিটি ট্যাক্স’ প্রদান করা হয়। যারা কর্মক্ষম নয় মূলত তাদেরকে এসব ট্যাক্স প্রদান করা হয়। অর্থাৎ ৬০ বছরের বেশি বয়সী ব্যক্তিদের। তবে এক্ষেত্রে সরকার ট্যাক্স প্রদানের পূর্বে ওই ব্যক্তির করের হার পর্যালোচনা করেন। কর্মক্ষম থাকা অবস্থায় যে ব্যক্তি যত বেশি কর দিয়েছে কর্মক্ষমতা হারানোর পর সে ব্যক্তিকে তত বেশি ‘সোশ্যাল সিকিউরিটি ট্যাক্স’ প্রদান করা হয়। যদি এই সিস্টেমটি বাংলাদেশ রাজস্ব বিভাগ চালু করে তাহলে অনেকেই কর প্রদানে উৎসাহী হবে। কারণ, সবার সব সময় কর্মক্ষমতা থাকে না। এতে করে পরবর্তী সময়ে সরকারের দেয়া ‘সোশ্যাল সিকিউরিটি ট্যাক্স’ এর কথা ভেবে সবাই কর দিতে উৎসাহী হবে। বাড়বে করের আওতা।

প্রসঙ্গত, মো. শাহাদাত হোসেন এবার সর্বোচ্চ তরুণ করদাতা হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন।

শেয়ার করুন

সম্পর্কিত পোস্ট